বিনোদন

শোবিজ ছেড়ে প্রবাসে কি করছেন মোনালিসা

মোঃ ইমরান হোসেন ডিসেম্বর ১৩, ২০২৫ 0
মোনালিসা। ছবি : সংগৃহীত
মোনালিসা। ছবি : সংগৃহীত

এক সময়ের জনপ্রিয় মডেল ও অভিনেত্রী মোনালিসা। গ্ল্যামার জগতের মোহ মায়া কাটিয়ে বহু আগেই পাড়ি জমিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানে অভিনয় বা মডেলিং নয়, বরং নিজেকে গড়ে তুলেছেন একজন পেশাদার রূপসজ্জাশিল্পী হিসেবে। এবার সেই প্রবাস জীবনেই তার মুকুটে যুক্ত হলো নতুন পালক। দীর্ঘ ১২ বছরের অভিজ্ঞতার পর তিনি পদোন্নতি পেয়ে হয়েছেন ‘ম্যানেজার’।


জানা গেছে, একটি আন্তর্জাতিক প্রসাধনসামগ্রী প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানে টানা এক যুগ সিনিয়র মেকআপ আর্টিস্ট হিসেবে কাজ করেছেন মোনালিসা। সম্প্রতি প্রতিষ্ঠান পরিবর্তন করে একটি নতুন প্রসাধনী বিক্রয় প্রতিষ্ঠানে ব্যবস্থাপক বা ম্যানেজার পদে যোগ দিয়েছেন তিনি। গত শুক্রবার থেকেই শুরু হয়েছে তার ক্যারিয়ারের এই নতুন অধ্যায়।

ফেসবুকে নিজের এই সাফল্যের খবর জানিয়ে উচ্ছ্বসিত মোনালিসা লিখেন, এই নতুন অধ্যায়ের জন্য আমি নিজেকে ভীষণভাবে ধন্য মনে করছি। কঠোর পরিশ্রমই আমাকে আজকের এই জায়গায় এনে দাঁড় করিয়েছে। নতুন দায়িত্ব পেয়ে আনন্দ ও কৃতজ্ঞতায় ভরে উঠেছি। সামনে অপেক্ষা করছে নতুন চ্যালেঞ্জ, নতুন সম্ভাবনা।

তিনি আরও জানান, অভিনয় ও মডেলিং আমার ভালোবাসা, কিন্তু মেকআপ আমার প্যাশন। যুক্তরাষ্ট্রে এসে বুঝেছি, এই সেক্টরে আমার আরও অনেক কিছু করার আছে।

শোবিজ ও বর্তমান ২০১২ সালের জুনে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী ফাইয়াজ শরীফকে বিয়ে করে দেশ ছাড়েন মোনালিসা। পরবর্তীতে বিচ্ছেদ ঘটলেও তিনি প্রবাসেই নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তোলেন। গত বছর দেশে ফিরলেও কিছুদিন পর আবার যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে যান।

তবে শোবিজ থেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন হননি তিনি। মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে মোনালিসা অভিনীত স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘ট্র্যাপড’। সংগীতশিল্পী হৃদয় খান পরিচালিত ও অভিনীত এই চলচ্চিত্রের টিজার ইতোমধ্যেই প্রকাশ পেয়েছে। ব্যক্তিগত জীবনের চড়াই-উতরাই পেরিয়ে মোনালিসা আজ নিজ কর্মক্ষেত্রে এক অনন্য সাফল্যের উদাহরণ।

Popular post
হাইকোর্টের রুল জারি, কৃষি ব্যাংকের পদোন্নতি কেন অবৈধ নয়

বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকে পদোন্নতিতে অনিয়ম ও অসঙ্গতির অভিযোগে দায়ের করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে মহামান্য হাইকোর্ট রুল জারি করেছেন। একই সঙ্গে আদালত নির্দেশ দিয়েছেন, রুল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত পদোন্নতি সংক্রান্ত যেকোনো কার্যক্রম অবৈধ হিসেবে গণ্য হবে। দেশের বৃহত্তম রাষ্ট্রায়ত্ত বিশেষায়িত ব্যাংকটির ১০ম গ্রেডের পদোন্নতি–বঞ্চিত কর্মকর্তারা দীর্ঘদিন ধরে ন্যায্য পদোন্নতির দাবিতে শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করে আসছিলেন। দাবি আদায়ে বারবার কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন ও মানববন্ধন করেও সাড়া না পেয়ে তারা শেষ পর্যন্ত আদালতের দ্বারস্থ হন। সূত্র জানায়, পদোন্নতি–বঞ্চিত কর্মকর্তারা গত বছরের ১৪ সেপ্টেম্বর (শনিবার) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের সামনে ছুটির দিনে শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন করেন, যাতে গ্রাহকসেবা ব্যাহত না হয়। তাদের দাবির প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করে তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শওকত আলী খান দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস দেন। তবে তিন মাস পার হলেও প্রতিশ্রুত আশ্বাস বাস্তবায়িত না হওয়ায় তারা পুনরায় ওই বছরের ৩০ নভেম্বর মানববন্ধনের আয়োজন করেন। এতে সারা দেশের শাখা থেকে ১২০০–এর বেশি কর্মকর্তা অংশ নেন। পরদিন (১ ডিসেম্বর) বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক সঞ্চিয়া বিনতে আলী পদোন্নতির বিষয়ে মৌখিক আশ্বাস দিলে আন্দোলনকারীরা কর্মস্থলে ফিরে যান। পরে কর্মকর্তাদের জানানো হয়, সুপারনিউমারারি পদ্ধতিতে মার্চের মধ্যে পদোন্নতির বিষয়টি সমাধান করা হবে। কিন্তু এখনো তা বাস্তবায়ন হয়নি। অন্যদিকে অগ্রণী, জনতা, রূপালী ও সোনালী ব্যাংকে ইতোমধ্যে মোট ৭,৩১৬ কর্মকর্তা এই পদ্ধতিতে পদোন্নতি পেয়েছেন, যা অর্থ মন্ত্রণালয়ও অনুমোদন করেছে। পদোন্নতি–বঞ্চিত কর্মকর্তাদের অভিযোগ, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের এই উদাসীনতা তাদের প্রতি কর্মীবান্ধবহীন মনোভাব ও কর্তৃপক্ষের অনীহারই প্রকাশ। তারা বলেন, গত বছরের ৫ আগস্ট স্বৈরাচার পতনের পর অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানে পরিবর্তন এলেও কৃষি ব্যাংকে আগের প্রশাসনিক কাঠামো অপরিবর্তিত রয়ে গেছে, যা ন্যায্য দাবি আদায়ের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাদের অভিযোগ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, মহাব্যবস্থাপক ও মানবসম্পদ বিভাগের উপমহাব্যবস্থাপক জাহিদ হোসেন একাধিক বৈঠকে আশ্বাস দিলেও বাস্তব পদক্ষেপ না নিয়ে বরং আন্দোলনের নেতৃত্বদানকারী কর্মকর্তাদের হয়রানি ও নিপীড়ন করা হয়েছে। ফলে তারা বাধ্য হয়ে এ বছরের চলতি মাসে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন (রিট মামলা নং: ১৬৪২৮/২০২৫, মো. পনির হোসেন গং বনাম রাষ্ট্র ও অন্যান্য)। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৬ অক্টোবর হাইকোর্ট রুল জারি করে জানতে চেয়েছেন, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের পদোন্নতিতে দেখা দেওয়া অনিয়ম ও অসঙ্গতি কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না। পাশাপাশি আদালত নির্দেশ দিয়েছেন, রুল নিষ্পত্তির আগে কোনো পদোন্নতি কার্যক্রম শুরু করা হলে তা অবৈধ ও আদালত–অবমাননার শামিল হবে। রিটে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক পদোন্নতিতে ১০৭৩ জন কর্মকর্তা (ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা থেকে মূখ্য কর্মকর্তা) এবং ৫১ জন মূখ্য কর্মকর্তা (ঊর্ধ্বতন মূখ্য কর্মকর্তা পদে) অনিয়মের মাধ্যমে পদোন্নতি পেয়েছেন। এদিকে জানা গেছে, পূর্বে দুর্নীতির অভিযোগে আলোচিত মানবসম্পদ বিভাগের উপমহাব্যবস্থাপক জাহিদ হোসেন এখনো পদোন্নতি কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। পদোন্নতি–বঞ্চিত কর্মকর্তারা বলেন, হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য করে যদি পুনরায় অনিয়মের পথে যাওয়া হয়, তাহলে তা আদালতের অবমাননা ও রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল হবে। তারা আশা করছেন, এ বিষয়ে দ্রুত ন্যায়বিচার ও সমাধান মিলবে। 

কৃষি ব্যাংকে পদোন্নতি বিতর্ক : উদ্বেগে দুই শতাধিক কর্মকর্তা

বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকে সাম্প্রতিক সময়ে পদোন্নতি ও প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। পদোন্নতিবঞ্চিত কর্মকর্তাদের একটি অরাজনৈতিক সংগঠন ‘বৈষম্য বিরোধী অফিসার্স ফোরাম’ এর কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক মো. পনির হোসেন ও সদস্য সচিব এরশাদ হোসেনকে শৃঙ্খলাজনিত মোকদ্দমা এবং মুখ্য সংগঠক মো. আরিফ হোসেনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া মুখপাত্র তানভীর আহমদকে দুর্গম অঞ্চলে বদলি করা হয় এবং সারাদেশের দুই শতাধিক কর্মকর্তাকে ব্যাখ্যা তলব করা হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে যে, মো. আরিফ হোসেনকে বরখাস্ত করার নথিতে তাকে ‘ব্যাংক ও রাষ্ট্রবিরোধী’ আখ্যা দেওয়া হয়েছে, অথচ ব্যাখ্যা তলবপত্রে বলা হয় তিনি ‘রাজনৈতিক কাজে তহবিল সংগ্রহ করেছেন।’ ফরেনসিক বিশ্লেষণ অনুযায়ী, তার ব্যাখ্যাতলবের জবাব প্রদানের পরও বরখাস্ত চিঠি আগেই তৈরি করা হয়েছিল, যা অনেক কর্মকর্তার মধ্যে প্রশ্ন তোলেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মহাব্যবস্থাপক জানিয়েছেন, সরকারি কর্মকর্তারা যদি সংবিধান বা আইন অনুযায়ী দায়িত্ব না পালন করেন, হাইকোর্ট তাদের ক্ষমতা প্রয়োগ বা অপব্যবহার রোধের জন্য আদেশ দিতে পারে। অন্য একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা জানান, এ সিদ্ধান্তের পেছনে ব্যাংকের ফ্যাসিস্ট সরকারের সহযোগী একটি সিন্ডিকেট রয়েছে। মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তারা বলছেন, পদোন্নতি ও ন্যায়বিচারের জন্য আন্দোলন এবং আইনি লড়াই চলবে। ভুক্তভোগী কর্মকর্তারা শিগগিরই বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, অর্থ উপদেষ্টা ও প্রধান উপদেষ্টার কাছে এ বিষয়ে প্রতিকার চাইবেন। এ ব্যাপারে মো. আরিফ হোসেন ও পনির হোসেনের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।   

কৃষি ব্যাংকের ‘ভুয়া সিবিএ সভা’ ঘিরে চাঞ্চল্য

বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকে একটি ভুয়া কর্মচারী ইউনিয়নের সভায় জোরপূর্বক কর্মকর্তাদের অংশগ্রহণ করানোর অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন ব্যাংকের ভিজিল্যান্স স্কোয়াডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা তাসলিমা আক্তার লিনা ও তার স্বামী মিরাজ হোসেন। গত ২০ অক্টোবর প্রধান কার্যালয়ের অডিটোরিয়ামে ‘বিশেষ সাধারণ সভা’ নামে একটি অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের (সিবিএ) নামে তারা এটির আয়োজন করে।  অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে বিএনপির কার্যনির্বাহী কমিটির সহ-শ্রম বিষয়ক সম্পাদক হুমায়ুন কবির খান ও উদ্বোধক হিসেবে জাতীয়তাবাদী শ্রমিকদলের সভাপতি আনোয়ার হোসাইনকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। তবে তারা প্রকাশিত খবরের মাধ্যমে ভুয়া নেতাদের কার্যকলাপ সম্পর্কে অবগত হয়ে অনুষ্ঠানটি বয়কট করেন। অভিযোগ রয়েছে, তাসলিমা আক্তার লিনা হেড অফিসের বিভিন্ন দপ্তরের নারী কর্মকর্তা এবং তার স্বামী মিরাজ হোসেন পুরুষ কর্মকর্তাদের ভয়ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে ওই সভায় অংশগ্রহণে বাধ্য করেন। অংশগ্রহণে অস্বীকৃতি জানালে বদলি বা পদোন্নতি রোধের হুমকিও দেওয়া হয় বলে জানা গেছে। হেড অফিসের কয়েকজন কর্মকর্তার ভাষ্য অনুযায়ী, লিনা তার স্বামীর প্রভাব খাটিয়ে নারী সহকর্মীদের ওপর দীর্ঘদিন ধরে অনৈতিক প্রভাব বিস্তার করে আসছেন। কেউ আপত্তি জানালে মিরাজের সহযোগীরা এসে অশালীন আচরণ ও গালিগালাজ করে থাকে বলেও অভিযোগ ওঠে। এ ছাড়া, লিনা ‘উইমেনস ফোরাম’ নামে একটি সংগঠন গড়ে মাসিক চাঁদা সংগ্রহ করছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। তার এই কর্মকাণ্ডে অনেক নারী কর্মকর্তা বিব্রতবোধ করলেও চাকরির স্বার্থে নীরব থাকছেন। অভ্যন্তরীণ সূত্রে জানা গেছে, মানবসম্পদ বিভাগের ডিজিএম জাহিদ হোসেনের প্রত্যক্ষ সহায়তায় তাসলিমা আক্তার লিনা ও তার স্বামী মিরাজ ব্যাংকের অভ্যন্তরে প্রভাব বিস্তার করছেন। এ ঘটনায় নারী কর্মকর্তাদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। তারা কর্তৃপক্ষের কাছে তাসলিমা আক্তার লিনা ও মিরাজ হোসেনকে অবাঞ্ছিত ঘোষণার দাবি জানিয়েছেন। এ বিষয়ে জানতে তাসলিমা আক্তার লিনার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমি নিয়ম অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করছি, অভিযোগগুলো ভিত্তিহীন। অন্যদিকে, মিরাজ হোসেনের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

হালিম হত্যার আসামিরা পলাতক, ধামাচাপা দিচ্ছে প্রশাসন

বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে সংঘটিত এজাহারভুক্ত হত্যা মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ফয়েজ উদ্দিন আহমেদ ও মিরাজ হোসেন পলাতক রয়েছেন। ব্যাংক প্রশাসন বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। খুনের শিকার কৃষি ব্যাংকের অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারী আব্দুল হালিম ছিলেন কৃষি ব্যাংক এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের (সিবিএ) সভাপতি। তার গ্রামের বাড়ি চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলায়। পরিবারের ভাষ্য অনুযায়ী, তিনি স্থানীয়ভাবে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন। মামলার বিবরণ অনুযায়ী, ১ নম্বর আসামি হিসেবে অবসরপ্রাপ্ত পিয়ন ফয়েজ উদ্দিন আহমেদ এবং ২ নম্বর আসামি মিরাজ হোসেনের নাম রয়েছে। তারা বর্তমানে নিজেদের সিবিএ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দাবি করে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে প্রভাব বিস্তার করছেন। ব্যাংক সূত্রে গেছে, তারা চাঁদাবাজি, ঘুষ আদায় ও নানা অনিয়মের সঙ্গে জড়িত। সূত্র জানায়, ব্যাংকের ভেতরে একটি সিন্ডিকেটের প্রভাবেই এসব আসামিরা এখনো বহাল তবিয়তে রয়েছেন। এই সিন্ডিকেটের নেতৃত্বে আছেন মানবসম্পদ বিভাগের ডিজিএম জাহিদ হোসেন। এতে আরও যুক্ত রয়েছেন ডিজিএম সৈয়দ লিয়াকত হোসেন, হাবিব উন নবী, ডিএমডি খালেকুজ্জামান জুয়েল ও ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সঞ্চিয়া বিনতে আলী। গত বছরের ১৮ ডিসেম্বর রাতে মতিঝিলের বিমান অফিসের সামনে আব্দুল হালিমের মৃত্যু হয়। পরদিন সকালে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠায়। মতিঝিল থানার উপ-পরিদর্শক সজীব কুমার সিং সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে জানান, পুরনো সহকর্মীদের সঙ্গে বিরোধের জেরে ধস্তাধস্তির এক পর্যায়ে তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং রাত ১টা ৪০ মিনিটে হাসপাতালে মারা যান। হালিমের ছেলে ফয়সাল বলেন, তার বাবা ২০১৪ সাল থেকে কৃষি ব্যাংক সিবিএর সভাপতি ছিলেন এবং বোয়ালখালী উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করতেন। ইউনিয়নের নেতৃত্ব ও পদ নিয়ে সহকর্মীদের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে গত নভেম্বরেই মতিঝিল থানায় একটি জিডি (নং ০৫/১১/২০২৪ - ৩৩৫) করেছিলেন তার বাবা। তিনি আরও বলেন, বুধবার রাতে আমার বাবাকে তার অফিসের সহকর্মীরা মারধর করে হত্যা করেছে। সিবিএর বর্তমান সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জানান, ২০১৪ সালে আমরা নির্বাচিত হই। এরপর আর কোনো নির্বাচন হয়নি। কিন্তু গত ৫ আগস্ট বিনা নির্বাচনে নতুন কমিটি ঘোষণা করে আমাদের অফিস দখল করে নেয় ফয়েজ ও মিরাজ। এ নিয়ে মামলা চলছে। মামলার তথ্য অনুযায়ী, আসামিরা অস্থায়ী জামিনে ছিলেন। সম্প্রতি তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়েছে। এছাড়া আরও কয়েকজন পলাতক রয়েছেন—যাদের মধ্যে আছেন ড্রাইভার সাইফুল, শাহেদ, ডাটা এন্ট্রি অপারেটর মেহেদী ও অবসরপ্রাপ্ত ক্লিনার সিরাজ। এদিকে, মামলার ২ নম্বর আসামি মিরাজ হোসেন নৈমিত্তিক ছুটির আবেদন করে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। যদিও ওয়ারেন্টভুক্ত আসামির নৈমিত্তিক ছুটি পাওয়ার কোনো এখতিয়ার নেই। মানবসম্পদ বিভাগের উপমহাব্যবস্থাপক এ বিষয়ে বলেন, তিনি বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন এবং নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন।  কিন্তু স্থানীয় মুখ্য কার্যালয়ের প্রধান মহাব্যবস্থাপক জানান, তিনি কোনো মন্তব্য করতে চান না। কারণ ব্যবস্থাপনা পরিচালক মন্তব্য না করার নির্দেশ দিয়েছেন। ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি। অভ্যন্তরীণ এই পরিস্থিতিতে কৃষি ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

কৃষি ব্যাংকে ভুয়া সিবিএ নেতাদের কোটি টাকারও বেশি চাঁদাবাজি

অভিনব কায়দায় চাঁদাবাজিতে নেমেছে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের একদল ভুয়া সিবিএ নেতা। অভিযোগ উঠেছে, তারা বিশেষ সাধারণ সভা আয়োজনের নামে সারা দেশের শাখাগুলো থেকে কোটি টাকারও বেশি চাঁদা আদায় করছে। তথ্যসূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক এমপ্লয়িজ ইউনিয়ন (সিবিএ), রেজি. নং বি-৯৮৫-এর নাম ব্যবহার করে আগামী ২০ অক্টোবর ‘বিশেষ সাধারণ সভা’ শিরোনামে একটি অনুষ্ঠান আয়োজনের ঘোষণা দেয় একদল ভুয়া নেতা। এ উপলক্ষে তারা ব্যাংকের প্রায় ১ হাজার ২৫০টি ইউনিট থেকে ১০-২০ হাজার টাকা পর্যন্ত চাঁদা আদায় করে ১ কোটি ২৫ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার উঠে। গোপন সূত্র জানায়, তাদের নিয়ন্ত্রিত লোকজন শাখা পর্যায়ে বদলি ও পদোন্নতির ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন উপ-মহাব্যবস্থাপক জানিয়েছেন, তারা এসব কর্মকাণ্ডে চরম ক্ষোভ প্রকাশ করলেও এ সিন্ডিকেটের ভয়ে কিছু বলার সাহস পাচ্ছেন না। এ ঘটনায় ব্যাংকের মানবসম্পদ বিভাগের ডিজিএম জাহিদ হোসেনের প্রত্যক্ষ মদদ ও আস্কারায় চাঁদাবাজি চলছে বলে অভিযোগ উঠেছে। প্রাপ্ত আমন্ত্রণপত্রে দেখা গেছে, ভুয়া সভাপতি দাবিকারী কৃষি ব্যাংকের সাবেক পিয়ন ফয়েজ আহমেদ ও ভুয়া সাধারণ সম্পাদক মিরাজ হোসেন স্বাক্ষরিত পত্রে প্রধান অতিথি হিসেবে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহ-শ্রম বিষয়ক সম্পাদক হুমায়ুন কবির, উদ্বোধক হিসেবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসেন এবং প্রধান বক্তা হিসেবে সাধারণ সম্পাদক নূরুল ইসলাম খান নাসিমকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। কয়েকজন মহাব্যবস্থাপক জানান, তারা বিভিন্ন শাখা থেকে চাঁদা আদায়ের অভিযোগ পেয়েছেন এবং বিষয়টি ব্যবস্থাপনা পরিচালক অবগত আছেন বলে জানানো হয়েছে। অনুষ্ঠানটি কৃষি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত হওয়ায় তারা কার্যত কিছু করতে পারছেন না। অনুসন্ধানে জানা যায়, এর আগেও একই সিন্ডিকেট শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে প্রায় ৫০ লাখ টাকা চাঁদা আদায় করেছিল। সেই টাকা তারা নিজেদের মধ্যে ভাগ করে নেয় বলে অভিযোগ রয়েছে। এ বিষয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, চাঁদাবাজ ও তাদের মদদদাতাদের সঙ্গে দলের কোনো সম্পর্ক নেই। তারা বহিরাগত অনুপ্রবেশকারী। বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের সাধারণ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এসব ভুয়া সিবিএ নেতাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও অবাঞ্ছিত ঘোষণা দাবি করেছেন। তাদের আশঙ্কা, এসব কর্মকাণ্ডের নেতিবাচক প্রভাব আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে পড়তে পারে।  

বিনোদন

আরও দেখুন
ফারিয়া শাহরিন। ছবি : সংগৃহীত
উত্তর দিতে দিতে আমি ক্লান্ত হয়ে গিয়েছিলাম : ফারিয়া

দীর্ঘ ক্যারিয়ারে অনেক কাজ করলেও ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ নাটকের ‘অন্তরা’ চরিত্রটি ফারিয়া শাহরিনকে দিয়েছে আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা। তবে জনপ্রিয় এই ধারাবাহিকটির পঞ্চম সিজন প্রচারে এলেও সেখানে দেখা মেলেনি এই অভিনেত্রীর। প্রিয় চরিত্রকে না দেখে দর্শকদের কৌতূহলের শেষ ছিল না। অবশেষে সেই অপেক্ষার পালা ফুরোল। ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ চ্যাপ্টার সিক্স দিয়ে আবারও ধামাকা এন্ট্রি নিলেন ফারিয়া শাহরিন।   প্রায় দুই বছর পর নিজের চেনা আঙিনায় ফিরতে পেরে দারুণ উচ্ছ্বসিত অভিনেত্রী। জানালেন, এই ফিরে আসার পেছনের ত্যাগের গল্পও। দুই বছরের অপেক্ষা ও প্রস্তুতি ফারিয়া শাহরিন গণমাধ্যমকে বলেন, প্রায় দুই বছর ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’-এর জন্য অপেক্ষা করেছি। এই সিরিয়ালের পর অন্যকোনো কাজ করিনি। নিজেকে প্রস্তুত করেছি, ওজন কমিয়েছি। এতদিন পর চ্যাপ্টার ৬-এ নিজেকে দেখে খুব শান্তি লাগছে। আশা করছি, দর্শক আমার কামব্যাক দেখে খুশি হবে। ভক্তদের প্রশ্নের উত্তর সিজন ৫-এ না থাকায় ভক্তদের প্রশ্নের বাণে জর্জরিত হতে হয়েছে তাকে। অভিনেত্রীর ভাষ্যে, ‘এতদিন আমার কমেন্ট বক্স ভরে থাকত একটাই প্রশ্নে—আমি কেন সিজন ৫-এ নেই? উত্তর দিতে দিতে ক্লান্ত হয়ে গিয়েছিলাম। অবশেষে সব প্রশ্নের উত্তর একসঙ্গেই দিয়ে দিতে পারলাম।’ কাজল আরেফিন অমি পরিচালিত তুমুল জনপ্রিয় এই ধারাবাহিকে ফারিয়া ছাড়াও আরও অভিনয় করছেন মারজুক রাসেল, জিয়াউল হক পলাশ, চাষী আলম, মিশু সাব্বির, তৌসিফ মাহবুব, শামীমা নাজনীন, অর্চিতা স্পর্শিয়া, পাভেল, আবদুল্লাহ রানা, মনিরা মিঠু প্রমুখ।

মোঃ ইমরান হোসেন ডিসেম্বর ১৩, ২০২৫ 0
আব্দুন নূর সজল, শবনম বুবলী ও অপু বিশ্বাস। ছবি : সংগৃহীত

বুবলীর পর অপুর ছবিতেও নায়ক সজল

ছবি: সংগৃহীত

মালদ্বীপে অবকাশে মিম, ছড়ালেন মুগ্ধতা

ছবি: সংগৃহীত

বয়স হচ্ছে, এক্সাইটমেন্ট আর আসলে নেই : তাসনুভা তিশা

ছবি : সংগৃহীত
আব্রামের স্বপ্ন পূরণে মেসির সঙ্গে শাহরুখের সেলফি

ফুটবল ঈশ্বরের সঙ্গে এক ফ্রেমে ধরা পড়ার স্বপ্ন কার না থাকে! সেই স্বপ্নই বাস্তবে রূপ নিল বলিউড সুপারস্টার শাহরুখ খানের ছোট ছেলে আব্রাম খানের জীবনে। আর ছেলের এই বিশেষ মুহূর্তটি নিজের ক্যামেরায় ধরে রাখলেন খোদ ‘বলিউড বাদশা’ শাহরুখ খান নিজেই।   শুক্রবার রাতে ফুটবল কিংবদন্তি লিওনেল মেসি কলকাতায় পা রাখেন। পরদিন শনিবার সল্টলেক স্টেডিয়ামে তৈরি হয় এক অনন্য নক্ষত্রময় মুহূর্ত। বাবার হাত ধরে প্রিয় তারকাকে কাছ থেকে দেখার সুযোগ পায় আব্রাম। মেসিকে সামনে পেয়েই উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠে সে। ছেলের সেই আনন্দমাখা মুহূর্ত পরম মমতায় ক্যামেরাবন্দি করেন শাহরুখ খান। শুধু মেসিই নন, এদিন আব্রামকে দেখা যায় আর্জেন্টিনা দলের তারকা লুইস সুয়ারেজ ও রদ্রিগো ডি পলের সঙ্গেও। ফুটবল তারকাদের সঙ্গে কথা বলায় ব্যস্ত জুনিয়র খান, আর পাশে দাঁড়িয়ে সন্তানের উচ্ছ্বাস উপভোগ করেন বাবা শাহরুখ। ছেলের মুখে হাসি দেখে তার মুখেও ছিল তৃপ্তির ঝিলিক—পুরো সময়টাই যেন ছিলেন বেশ ফুরফুরে মেজাজে। তবে দর্শকদের উপচে পড়া ভিড়ের কারণে মেসিকে দ্রুতই মাঠ ছাড়তে হয়। জানা গেছে, সল্টলেক স্টেডিয়ামে তিনি প্রায় ৩০ মিনিট সময় কাটান। পরিস্থিতি সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে পড়ায় সংক্ষিপ্ত সময়েই তার প্রস্থান ঘটে। এর মধ্যেই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে শাহরুখ খান আব্রামকে সঙ্গে নিয়ে উপস্থিত হয়ে এই স্মরণীয় মুহূর্তগুলো তৈরি করেন। প্রসঙ্গত, ২০১১ সালের পর এটিই লিওনেল মেসির প্রথম ভারত সফর। সেই সফরেও কলকাতার সল্টলেক স্টেডিয়ামেই একটি প্রীতি ম্যাচ খেলেছিলেন তিনি, যেখানে আর্জেন্টিনা ভেনিজুয়েলাকে ১-০ গোলে হারিয়েছিল। দীর্ঘ বিরতির পর মেসির আগমনে আবারও উৎসবের রঙে রঙিন কলকাতা। আর আব্রামের জীবনে এই দিনটি হয়ে থাকল আজীবনের এক অমূল্য স্মৃতি।  

মোঃ ইমরান হোসেন ডিসেম্বর ১৩, ২০২৫ 0
মোনালিসা। ছবি : সংগৃহীত

শোবিজ ছেড়ে প্রবাসে কি করছেন মোনালিসা

সংগৃহীত ছবি

সৌদি আরবে বিশেষ সম্মাননায় ভূষিত আলিয়া ভাট

সংগৃহীত ছবি

সোশ্যাল মিডিয়ার নেতিবাচকতা নিয়ে খোলামেলা শুভশ্রী

ছবি : সংগৃহীত
ব্যাচেলর পয়েন্টে যে চরিত্রে দেখা দিলেন স্পর্শিয়া

নির্মাতা কাজল আরেফিন অমির আলোচিত ধারাবাহিক ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট সিজন ৫’ এখন অনেকটাই জমজমাট। পুরনো চরিত্র কাবিলা, হাবু, পাশা, নেহালদের সঙ্গে নতুন মুখ দেখা যাবে, এমনটা আভাস আগেই দিয়েছিলেন নির্মাতা; অবশেষে তার দেখা মিলল।    মূলত, নতুন চরিত্র নিয়ে হাজির হয়েছেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী অর্চিতা স্পর্শিয়া; আর তার নতুন এই চরিত্রটির নাম স্পর্শ।   এবারের সিজনে নতুন নায়িকা কে হচ্ছেন, তা নিয়ে শুরু থেকেই দর্শকদের আগ্রহ ছিল তুঙ্গে। এক মাস আগে নির্মাতা জানান, অর্চিতা স্পর্শিয়া যুক্ত হচ্ছেন এই ধারাবাহিকে। তবে কোন চরিত্রে থাকছেন- তা রাখা হয় গোপন। এতে দর্শকদের আরও কৌতূহলী করে তুলেছিলেন নির্মাতা।    আবার, সিরিজের শুটিংয়ের কিছু ছবি ফাঁস হলেও মুখটি ছিল অধরা। অবশেষে ১১ ডিসেম্বর সিরিজের সপ্তম পর্ব (চ্যাপ্টার ৭) মুক্তির পর সেই রহস্যের পর্দা উঠল; আলোচিত সেই চরিত্রটিতে অভিনয় করেছেন অর্চিতা স্পর্শিয়া। যিনি ‘স্পর্শ’ চরিত্রে দেখা দিয়েছেন; ব্যাচেলর ফ্ল্যাটের ওপর তলার নতুন ভাড়াটিয়া।   স্পর্শিয়ার এই আকস্মিক উপস্থিতি নতুন উত্তেজনা ছড়িয়েছে দর্শকমহলে। সঙ্গে গল্পের নতুন রহস্য তো থাকছেই!    উল্লেখ্য, অভিনয়শিল্পীদের মধ্যে অর্চিতা স্পর্শিয়া এরই মধ্যে নিজস্ব অবস্থান তৈরি করে নিয়েছেন। চরিত্র নির্বাচনে সচেতনতা এবং অভিনয়ের গভীরতার কারণে তার এই প্রত্যাবর্তনকে দর্শকরা বিশেষভাবে গুরুত্ব দিচ্ছেন।

আক্তারুজ্জামান ডিসেম্বর ১২, ২০২৫ 0
কন্যাসন্তানের বাবা হয়েছেন অপূর্ব। ছবি: সংগৃহীত

অভিনেতা অপূর্বের ঘরে এলো কন্যাসন্তান

ছবি : সংগৃহীত

বাংলাদেশি ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ আতিফ আসলামের

ছবি : সংগৃহীত

কালো শাড়িতে গ্ল্যামারাস পূর্ণিমা

0 Comments