খেলাধুলা

প্রথম বিভাগ ক্রিকেট দিয়ে নভেম্বরে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া লিগ

খবর৭১ ডেস্ক, অক্টোবর ১৬, ২০২৫ 0
ছবি: সংগৃহীত
ছবি: সংগৃহীত

বিসিবির নির্বাচনের পর দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন নতুন সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল ও পরিচালকরা। নির্বাচনের পর ঢাকার ক্লাব ক্রিকেটের কিছু সংগঠক ঘরোয়া ক্রিকেটের সব লিগ বর্জনের ঘোষণা দিয়েছিলেন।

 

গত সপ্তাহে মোহামেডান ক্লাবের কাউন্সিলর মাসুদুজ্জামান সংবাদ সম্মেলনে লিগ বর্জনের ঘোষণা দেন, যেখানে তামিম ইকবালও উপস্থিত ছিলেন। তাদের অভিযোগ ছিল বিসিবি নির্বাচন নিয়ে ক্ষোভের কারণে ঘরোয়া কোনো লিগে অংশ নেবেন না।

 

তবে নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহেই মাঠে গড়াবে ঢাকার প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগ। ইতোমধ্যে সিসিডিএম (ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্রোপলিস) সব ক্লাবের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে এবং যারা বর্জনের ঘোষণা দিয়েছিলেন, তাদের অংশগ্রহণ নিয়েও আশাবাদী।

 

গত বছর প্রথম বিভাগ ক্রিকেটের ম্যাচগুলো অনুষ্ঠিত হয়েছিল বিকেএসপি, রূপগঞ্জ ও কেরানীগঞ্জের বিভিন্ন মাঠে। ২০টি দলের অংশগ্রহণে মোট ১২৪টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়।

Popular post
হাইকোর্টের রুল জারি, কৃষি ব্যাংকের পদোন্নতি কেন অবৈধ নয়

বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকে পদোন্নতিতে অনিয়ম ও অসঙ্গতির অভিযোগে দায়ের করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে মহামান্য হাইকোর্ট রুল জারি করেছেন। একই সঙ্গে আদালত নির্দেশ দিয়েছেন, রুল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত পদোন্নতি সংক্রান্ত যেকোনো কার্যক্রম অবৈধ হিসেবে গণ্য হবে। দেশের বৃহত্তম রাষ্ট্রায়ত্ত বিশেষায়িত ব্যাংকটির ১০ম গ্রেডের পদোন্নতি–বঞ্চিত কর্মকর্তারা দীর্ঘদিন ধরে ন্যায্য পদোন্নতির দাবিতে শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করে আসছিলেন। দাবি আদায়ে বারবার কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন ও মানববন্ধন করেও সাড়া না পেয়ে তারা শেষ পর্যন্ত আদালতের দ্বারস্থ হন। সূত্র জানায়, পদোন্নতি–বঞ্চিত কর্মকর্তারা গত বছরের ১৪ সেপ্টেম্বর (শনিবার) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের সামনে ছুটির দিনে শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন করেন, যাতে গ্রাহকসেবা ব্যাহত না হয়। তাদের দাবির প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করে তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শওকত আলী খান দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস দেন। তবে তিন মাস পার হলেও প্রতিশ্রুত আশ্বাস বাস্তবায়িত না হওয়ায় তারা পুনরায় ওই বছরের ৩০ নভেম্বর মানববন্ধনের আয়োজন করেন। এতে সারা দেশের শাখা থেকে ১২০০–এর বেশি কর্মকর্তা অংশ নেন। পরদিন (১ ডিসেম্বর) বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক সঞ্চিয়া বিনতে আলী পদোন্নতির বিষয়ে মৌখিক আশ্বাস দিলে আন্দোলনকারীরা কর্মস্থলে ফিরে যান। পরে কর্মকর্তাদের জানানো হয়, সুপারনিউমারারি পদ্ধতিতে মার্চের মধ্যে পদোন্নতির বিষয়টি সমাধান করা হবে। কিন্তু এখনো তা বাস্তবায়ন হয়নি। অন্যদিকে অগ্রণী, জনতা, রূপালী ও সোনালী ব্যাংকে ইতোমধ্যে মোট ৭,৩১৬ কর্মকর্তা এই পদ্ধতিতে পদোন্নতি পেয়েছেন, যা অর্থ মন্ত্রণালয়ও অনুমোদন করেছে। পদোন্নতি–বঞ্চিত কর্মকর্তাদের অভিযোগ, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের এই উদাসীনতা তাদের প্রতি কর্মীবান্ধবহীন মনোভাব ও কর্তৃপক্ষের অনীহারই প্রকাশ। তারা বলেন, গত বছরের ৫ আগস্ট স্বৈরাচার পতনের পর অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানে পরিবর্তন এলেও কৃষি ব্যাংকে আগের প্রশাসনিক কাঠামো অপরিবর্তিত রয়ে গেছে, যা ন্যায্য দাবি আদায়ের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাদের অভিযোগ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, মহাব্যবস্থাপক ও মানবসম্পদ বিভাগের উপমহাব্যবস্থাপক জাহিদ হোসেন একাধিক বৈঠকে আশ্বাস দিলেও বাস্তব পদক্ষেপ না নিয়ে বরং আন্দোলনের নেতৃত্বদানকারী কর্মকর্তাদের হয়রানি ও নিপীড়ন করা হয়েছে। ফলে তারা বাধ্য হয়ে এ বছরের চলতি মাসে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন (রিট মামলা নং: ১৬৪২৮/২০২৫, মো. পনির হোসেন গং বনাম রাষ্ট্র ও অন্যান্য)। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৬ অক্টোবর হাইকোর্ট রুল জারি করে জানতে চেয়েছেন, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের পদোন্নতিতে দেখা দেওয়া অনিয়ম ও অসঙ্গতি কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না। পাশাপাশি আদালত নির্দেশ দিয়েছেন, রুল নিষ্পত্তির আগে কোনো পদোন্নতি কার্যক্রম শুরু করা হলে তা অবৈধ ও আদালত–অবমাননার শামিল হবে। রিটে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক পদোন্নতিতে ১০৭৩ জন কর্মকর্তা (ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা থেকে মূখ্য কর্মকর্তা) এবং ৫১ জন মূখ্য কর্মকর্তা (ঊর্ধ্বতন মূখ্য কর্মকর্তা পদে) অনিয়মের মাধ্যমে পদোন্নতি পেয়েছেন। এদিকে জানা গেছে, পূর্বে দুর্নীতির অভিযোগে আলোচিত মানবসম্পদ বিভাগের উপমহাব্যবস্থাপক জাহিদ হোসেন এখনো পদোন্নতি কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। পদোন্নতি–বঞ্চিত কর্মকর্তারা বলেন, হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য করে যদি পুনরায় অনিয়মের পথে যাওয়া হয়, তাহলে তা আদালতের অবমাননা ও রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল হবে। তারা আশা করছেন, এ বিষয়ে দ্রুত ন্যায়বিচার ও সমাধান মিলবে। 

কৃষি ব্যাংকে পদোন্নতি বিতর্ক : উদ্বেগে দুই শতাধিক কর্মকর্তা

বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকে সাম্প্রতিক সময়ে পদোন্নতি ও প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। পদোন্নতিবঞ্চিত কর্মকর্তাদের একটি অরাজনৈতিক সংগঠন ‘বৈষম্য বিরোধী অফিসার্স ফোরাম’ এর কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক মো. পনির হোসেন ও সদস্য সচিব এরশাদ হোসেনকে শৃঙ্খলাজনিত মোকদ্দমা এবং মুখ্য সংগঠক মো. আরিফ হোসেনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া মুখপাত্র তানভীর আহমদকে দুর্গম অঞ্চলে বদলি করা হয় এবং সারাদেশের দুই শতাধিক কর্মকর্তাকে ব্যাখ্যা তলব করা হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে যে, মো. আরিফ হোসেনকে বরখাস্ত করার নথিতে তাকে ‘ব্যাংক ও রাষ্ট্রবিরোধী’ আখ্যা দেওয়া হয়েছে, অথচ ব্যাখ্যা তলবপত্রে বলা হয় তিনি ‘রাজনৈতিক কাজে তহবিল সংগ্রহ করেছেন।’ ফরেনসিক বিশ্লেষণ অনুযায়ী, তার ব্যাখ্যাতলবের জবাব প্রদানের পরও বরখাস্ত চিঠি আগেই তৈরি করা হয়েছিল, যা অনেক কর্মকর্তার মধ্যে প্রশ্ন তোলেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মহাব্যবস্থাপক জানিয়েছেন, সরকারি কর্মকর্তারা যদি সংবিধান বা আইন অনুযায়ী দায়িত্ব না পালন করেন, হাইকোর্ট তাদের ক্ষমতা প্রয়োগ বা অপব্যবহার রোধের জন্য আদেশ দিতে পারে। অন্য একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা জানান, এ সিদ্ধান্তের পেছনে ব্যাংকের ফ্যাসিস্ট সরকারের সহযোগী একটি সিন্ডিকেট রয়েছে। মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তারা বলছেন, পদোন্নতি ও ন্যায়বিচারের জন্য আন্দোলন এবং আইনি লড়াই চলবে। ভুক্তভোগী কর্মকর্তারা শিগগিরই বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, অর্থ উপদেষ্টা ও প্রধান উপদেষ্টার কাছে এ বিষয়ে প্রতিকার চাইবেন। এ ব্যাপারে মো. আরিফ হোসেন ও পনির হোসেনের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।   

কৃষি ব্যাংকের ‘ভুয়া সিবিএ সভা’ ঘিরে চাঞ্চল্য

বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকে একটি ভুয়া কর্মচারী ইউনিয়নের সভায় জোরপূর্বক কর্মকর্তাদের অংশগ্রহণ করানোর অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন ব্যাংকের ভিজিল্যান্স স্কোয়াডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা তাসলিমা আক্তার লিনা ও তার স্বামী মিরাজ হোসেন। গত ২০ অক্টোবর প্রধান কার্যালয়ের অডিটোরিয়ামে ‘বিশেষ সাধারণ সভা’ নামে একটি অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের (সিবিএ) নামে তারা এটির আয়োজন করে।  অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে বিএনপির কার্যনির্বাহী কমিটির সহ-শ্রম বিষয়ক সম্পাদক হুমায়ুন কবির খান ও উদ্বোধক হিসেবে জাতীয়তাবাদী শ্রমিকদলের সভাপতি আনোয়ার হোসাইনকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। তবে তারা প্রকাশিত খবরের মাধ্যমে ভুয়া নেতাদের কার্যকলাপ সম্পর্কে অবগত হয়ে অনুষ্ঠানটি বয়কট করেন। অভিযোগ রয়েছে, তাসলিমা আক্তার লিনা হেড অফিসের বিভিন্ন দপ্তরের নারী কর্মকর্তা এবং তার স্বামী মিরাজ হোসেন পুরুষ কর্মকর্তাদের ভয়ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে ওই সভায় অংশগ্রহণে বাধ্য করেন। অংশগ্রহণে অস্বীকৃতি জানালে বদলি বা পদোন্নতি রোধের হুমকিও দেওয়া হয় বলে জানা গেছে। হেড অফিসের কয়েকজন কর্মকর্তার ভাষ্য অনুযায়ী, লিনা তার স্বামীর প্রভাব খাটিয়ে নারী সহকর্মীদের ওপর দীর্ঘদিন ধরে অনৈতিক প্রভাব বিস্তার করে আসছেন। কেউ আপত্তি জানালে মিরাজের সহযোগীরা এসে অশালীন আচরণ ও গালিগালাজ করে থাকে বলেও অভিযোগ ওঠে। এ ছাড়া, লিনা ‘উইমেনস ফোরাম’ নামে একটি সংগঠন গড়ে মাসিক চাঁদা সংগ্রহ করছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। তার এই কর্মকাণ্ডে অনেক নারী কর্মকর্তা বিব্রতবোধ করলেও চাকরির স্বার্থে নীরব থাকছেন। অভ্যন্তরীণ সূত্রে জানা গেছে, মানবসম্পদ বিভাগের ডিজিএম জাহিদ হোসেনের প্রত্যক্ষ সহায়তায় তাসলিমা আক্তার লিনা ও তার স্বামী মিরাজ ব্যাংকের অভ্যন্তরে প্রভাব বিস্তার করছেন। এ ঘটনায় নারী কর্মকর্তাদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। তারা কর্তৃপক্ষের কাছে তাসলিমা আক্তার লিনা ও মিরাজ হোসেনকে অবাঞ্ছিত ঘোষণার দাবি জানিয়েছেন। এ বিষয়ে জানতে তাসলিমা আক্তার লিনার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমি নিয়ম অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করছি, অভিযোগগুলো ভিত্তিহীন। অন্যদিকে, মিরাজ হোসেনের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

হালিম হত্যার আসামিরা পলাতক, ধামাচাপা দিচ্ছে প্রশাসন

বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে সংঘটিত এজাহারভুক্ত হত্যা মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ফয়েজ উদ্দিন আহমেদ ও মিরাজ হোসেন পলাতক রয়েছেন। ব্যাংক প্রশাসন বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। খুনের শিকার কৃষি ব্যাংকের অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারী আব্দুল হালিম ছিলেন কৃষি ব্যাংক এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের (সিবিএ) সভাপতি। তার গ্রামের বাড়ি চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলায়। পরিবারের ভাষ্য অনুযায়ী, তিনি স্থানীয়ভাবে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন। মামলার বিবরণ অনুযায়ী, ১ নম্বর আসামি হিসেবে অবসরপ্রাপ্ত পিয়ন ফয়েজ উদ্দিন আহমেদ এবং ২ নম্বর আসামি মিরাজ হোসেনের নাম রয়েছে। তারা বর্তমানে নিজেদের সিবিএ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দাবি করে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে প্রভাব বিস্তার করছেন। ব্যাংক সূত্রে গেছে, তারা চাঁদাবাজি, ঘুষ আদায় ও নানা অনিয়মের সঙ্গে জড়িত। সূত্র জানায়, ব্যাংকের ভেতরে একটি সিন্ডিকেটের প্রভাবেই এসব আসামিরা এখনো বহাল তবিয়তে রয়েছেন। এই সিন্ডিকেটের নেতৃত্বে আছেন মানবসম্পদ বিভাগের ডিজিএম জাহিদ হোসেন। এতে আরও যুক্ত রয়েছেন ডিজিএম সৈয়দ লিয়াকত হোসেন, হাবিব উন নবী, ডিএমডি খালেকুজ্জামান জুয়েল ও ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সঞ্চিয়া বিনতে আলী। গত বছরের ১৮ ডিসেম্বর রাতে মতিঝিলের বিমান অফিসের সামনে আব্দুল হালিমের মৃত্যু হয়। পরদিন সকালে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠায়। মতিঝিল থানার উপ-পরিদর্শক সজীব কুমার সিং সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে জানান, পুরনো সহকর্মীদের সঙ্গে বিরোধের জেরে ধস্তাধস্তির এক পর্যায়ে তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং রাত ১টা ৪০ মিনিটে হাসপাতালে মারা যান। হালিমের ছেলে ফয়সাল বলেন, তার বাবা ২০১৪ সাল থেকে কৃষি ব্যাংক সিবিএর সভাপতি ছিলেন এবং বোয়ালখালী উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করতেন। ইউনিয়নের নেতৃত্ব ও পদ নিয়ে সহকর্মীদের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে গত নভেম্বরেই মতিঝিল থানায় একটি জিডি (নং ০৫/১১/২০২৪ - ৩৩৫) করেছিলেন তার বাবা। তিনি আরও বলেন, বুধবার রাতে আমার বাবাকে তার অফিসের সহকর্মীরা মারধর করে হত্যা করেছে। সিবিএর বর্তমান সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জানান, ২০১৪ সালে আমরা নির্বাচিত হই। এরপর আর কোনো নির্বাচন হয়নি। কিন্তু গত ৫ আগস্ট বিনা নির্বাচনে নতুন কমিটি ঘোষণা করে আমাদের অফিস দখল করে নেয় ফয়েজ ও মিরাজ। এ নিয়ে মামলা চলছে। মামলার তথ্য অনুযায়ী, আসামিরা অস্থায়ী জামিনে ছিলেন। সম্প্রতি তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়েছে। এছাড়া আরও কয়েকজন পলাতক রয়েছেন—যাদের মধ্যে আছেন ড্রাইভার সাইফুল, শাহেদ, ডাটা এন্ট্রি অপারেটর মেহেদী ও অবসরপ্রাপ্ত ক্লিনার সিরাজ। এদিকে, মামলার ২ নম্বর আসামি মিরাজ হোসেন নৈমিত্তিক ছুটির আবেদন করে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। যদিও ওয়ারেন্টভুক্ত আসামির নৈমিত্তিক ছুটি পাওয়ার কোনো এখতিয়ার নেই। মানবসম্পদ বিভাগের উপমহাব্যবস্থাপক এ বিষয়ে বলেন, তিনি বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন এবং নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন।  কিন্তু স্থানীয় মুখ্য কার্যালয়ের প্রধান মহাব্যবস্থাপক জানান, তিনি কোনো মন্তব্য করতে চান না। কারণ ব্যবস্থাপনা পরিচালক মন্তব্য না করার নির্দেশ দিয়েছেন। ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি। অভ্যন্তরীণ এই পরিস্থিতিতে কৃষি ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

কৃষি ব্যাংকে ভুয়া সিবিএ নেতাদের কোটি টাকারও বেশি চাঁদাবাজি

অভিনব কায়দায় চাঁদাবাজিতে নেমেছে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের একদল ভুয়া সিবিএ নেতা। অভিযোগ উঠেছে, তারা বিশেষ সাধারণ সভা আয়োজনের নামে সারা দেশের শাখাগুলো থেকে কোটি টাকারও বেশি চাঁদা আদায় করছে। তথ্যসূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক এমপ্লয়িজ ইউনিয়ন (সিবিএ), রেজি. নং বি-৯৮৫-এর নাম ব্যবহার করে আগামী ২০ অক্টোবর ‘বিশেষ সাধারণ সভা’ শিরোনামে একটি অনুষ্ঠান আয়োজনের ঘোষণা দেয় একদল ভুয়া নেতা। এ উপলক্ষে তারা ব্যাংকের প্রায় ১ হাজার ২৫০টি ইউনিট থেকে ১০-২০ হাজার টাকা পর্যন্ত চাঁদা আদায় করে ১ কোটি ২৫ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার উঠে। গোপন সূত্র জানায়, তাদের নিয়ন্ত্রিত লোকজন শাখা পর্যায়ে বদলি ও পদোন্নতির ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন উপ-মহাব্যবস্থাপক জানিয়েছেন, তারা এসব কর্মকাণ্ডে চরম ক্ষোভ প্রকাশ করলেও এ সিন্ডিকেটের ভয়ে কিছু বলার সাহস পাচ্ছেন না। এ ঘটনায় ব্যাংকের মানবসম্পদ বিভাগের ডিজিএম জাহিদ হোসেনের প্রত্যক্ষ মদদ ও আস্কারায় চাঁদাবাজি চলছে বলে অভিযোগ উঠেছে। প্রাপ্ত আমন্ত্রণপত্রে দেখা গেছে, ভুয়া সভাপতি দাবিকারী কৃষি ব্যাংকের সাবেক পিয়ন ফয়েজ আহমেদ ও ভুয়া সাধারণ সম্পাদক মিরাজ হোসেন স্বাক্ষরিত পত্রে প্রধান অতিথি হিসেবে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহ-শ্রম বিষয়ক সম্পাদক হুমায়ুন কবির, উদ্বোধক হিসেবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসেন এবং প্রধান বক্তা হিসেবে সাধারণ সম্পাদক নূরুল ইসলাম খান নাসিমকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। কয়েকজন মহাব্যবস্থাপক জানান, তারা বিভিন্ন শাখা থেকে চাঁদা আদায়ের অভিযোগ পেয়েছেন এবং বিষয়টি ব্যবস্থাপনা পরিচালক অবগত আছেন বলে জানানো হয়েছে। অনুষ্ঠানটি কৃষি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত হওয়ায় তারা কার্যত কিছু করতে পারছেন না। অনুসন্ধানে জানা যায়, এর আগেও একই সিন্ডিকেট শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে প্রায় ৫০ লাখ টাকা চাঁদা আদায় করেছিল। সেই টাকা তারা নিজেদের মধ্যে ভাগ করে নেয় বলে অভিযোগ রয়েছে। এ বিষয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, চাঁদাবাজ ও তাদের মদদদাতাদের সঙ্গে দলের কোনো সম্পর্ক নেই। তারা বহিরাগত অনুপ্রবেশকারী। বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের সাধারণ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এসব ভুয়া সিবিএ নেতাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও অবাঞ্ছিত ঘোষণা দাবি করেছেন। তাদের আশঙ্কা, এসব কর্মকাণ্ডের নেতিবাচক প্রভাব আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে পড়তে পারে।  

খেলাধুলা

আরও দেখুন
ছবি: সংগৃহীত
দুই গোলে এগিয়ে থাকা লিভারপুলের শেষ মুহূর্তে হোঁচট, জয় পেয়েছে ম্যানচেস্টার সিটি

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে লিভারপুলের বিপক্ষে শেষ মুহূর্তে গোল করে ড্র করেছে লিডস ইউনাইটেড। এই রেজাল্টের মধ্য দিয়ে ১৫ ম্যাচে ২৩ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট টেবিলে ৮ নম্বর স্থানে লিভারপুল।    লিগে খুবই করুণ অবস্থা লিভারপুলের। টানা পাচ ম্যাচ জয় নিয়ে শুরু করা দলটির হঠাতই ছন্দপতন। জয়ের কক্ষপথে ফিরতে লিডস ইউনাইটেডের বিপক্ষে মাঠে নামে অল রেডরা।    ম্যাচের প্রথমার্ধে জালের দেখা পায়নি কোন দলই। তবে বিরতি থেকে ফিরেই শুরু হয় রোমাঞ্চ। হুগো একিতেকের জোড়া গোলে এগিয়ে গিয়েছিল লিভারপুল। তবে, ৭০তম মিনিটে পেনাল্টি থেকে ব্যবধান কমান ডমিনিক ক্যালভার্ট-লুইন।    সেই ধাক্কা সামলে সোবোসলাইয়ের গোলে আবার এগিয়ে যায় লিভারপুলের। লিভারপুল যখন জয়ের পথে তখনই শেষ মুহূর্তে লিভারপুলের হৃদয় ভাঙ্গে লিডসের উজ্জীবিত পারফরম্যান্সে। পয়েন্ট ভাগাভাগিতেই সন্তুষ্ট থাকতে হয় ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের।   ইপিএলে অপর ম্যাচে সান্ডারল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ের লক্ষ্য নিয়েই মাঠে নামে সিটিজেনরা। ৩১ মিনিটে রুবেন দিয়াজের সৌজন্যে প্রথম গোল পায় সিটি। ৪ মিনিট পরই ব্যবধান ২-০ করেন গাভার্দিওল। দেইতীয়ার্ধে ফোডেনের গোলে লিগে টানা তিন জয়ে পয়েন্ট টেবিলে শীর্ষে থাকা আর্সেনালের সঙ্গে ব্যবধান কমিয়ে আনল ম্যান সিটি।   ১৫ ম্যাচে আর্সেনালের ৩৩ পয়েন্টের বিপরীতে সিটিজেনরা মাত্র দুই পেছনে থেকে টেবিল টপারের কাধেই শ্বাস ফেলছে গার্দিওলার শিষ্যরা। 

খবর৭১ ডেস্ক, ডিসেম্বর ০৭, ২০২৫ 0
ছবি: সংগৃহীত

স্কালোনির কাছে ক্ষমা চাইলেন ফিফা প্রেসিডেন্ট

ছবি: সংগৃহীত

দ্য অ্যাশেজ: ইংলিশদের হারিয়ে ব্যবধান দ্বিগুণ করল অস্ট্রেলিয়া

ছবি: সংগৃহীত

মেসির হাতেই উঠল মেজর লিগ সকারের শিরোপা

ছবি: সংগৃহীত
বুসকেটস–আলবার বিদায়ক্ষণে মেসির সামনে আরেক ফিনালিসিমা

মায়ামির ফুটবল ইতিহাসে আজ একটি বিশেষ রাত। স্থানীয় সময় সোমবার রাতে (বাংলাদেশ সময় রাত ১টা ৩০ মিনিটে) যুক্তরাষ্ট্রের মেজর লিগ সকার (এমএলএস) কাপ ফাইনালে মুখোমুখি হবে ইন্টার মায়ামি ও কানাডার ভ্যাঙ্কুভার হোয়াইটক্যাপস। দুই দলের নেতৃত্বে থাকছেন দুই মহাতারকা—ইন্টার মায়ামির লিওনেল মেসি এবং হোয়াইটক্যাপসের জার্মান কিংবদন্তি থমাস মুলার।   ঘরের মাঠ চেজ স্টেডিয়ামে খেলবে বলেই এই ‘অন্য ফিনালিসিমা’র মঞ্চ বসছে মায়ামিতে। নিয়মিত মৌসুমে ইস্টার্ন কনফারেন্সে ভ্যাঙ্কুভারের চেয়ে ভালো অবস্থানে থাকায় ফাইনালের স্বাগতিক হওয়ার সুযোগ পেয়েছে মেসির দল। ম্যাচ ড্র হলে খেলা গড়াবে অতিরিক্ত সময় কিংবা টাইব্রেকারে সব উত্তেজনা জমা এক ফাইনালেই। তবে এই ম্যাচ শুধু শিরোপার লড়াই নয় এটি এক বিদায়ের মুহূর্তও। ইন্টার মায়ামির দুই অভিজ্ঞ স্প্যানিশ তারকা সার্জিও বুসকেটস ও জর্ডি আলবা আজ পেশাদার ফুটবলকে বিদায় জানাবেন। বহু বছর বার্সেলোনা ও স্পেন জাতীয় দলে পাশাপাশি খেলা এই দুইজন শেষবারের মতো মাঠে নামছেন একই আলো, একই উত্তাপের পরিবেশে। লিওনেল মেসির জন্যও ম্যাচটি বিশেষ তাৎপর্য বহন করছে। ২০২৫ সালে ইতোমধ্যে ৪৬ গোল করা আর্জেন্টাইন এই তারকা আজকের ফাইনাল জিততে পারলে তার ক্যারিয়ারের ৪৭তম শিরোপা যোগ হবে যা তাকে সর্বকালের সবচেয়ে সফল ফুটবলার হিসেবে আরও সুদৃঢ় মর্যাদায় দাঁড় করাবে। মাঠে তার উপস্থিতিতেই ইন্টার মায়ামিকে ফাইনালের ফেভারিট ধরা হচ্ছে। দুই ক্লাবের জন্যই এটি এমএলএস কাপ জয়ের প্রথম সুযোগ। ২০১৮ সালে প্রতিষ্ঠিত এবং ২০২০ সালে প্রতিযোগিতায় নামা ইন্টার মায়ামির জন্য এই অর্জন হবে ইতিহাসগড়া এক সাফল্য। অন্যদিকে ভ্যাঙ্কুভার হোয়াইটক্যাপস ২০১৫ সালের পর প্রথমবার বড় কোনো ফাইনালে উঠেছে, যদিও শিরোপা জয়ের স্বাদ এখনো তাদের পাওয়া হয়নি। সবচেয়ে আবেগঘন মুহূর্ত তৈরি করেছে বুসকেটস ও আলবার বিদায়। গত কয়েক সপ্তাহ আগে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর গতকাল শেষ অনুশীলনে সতীর্থদের গার্ড অব অনার পেয়েছেন তারা। স্পেনের ২০১০ বিশ্বকাপজয়ী দলের অন্যতম স্তম্ভ বুসকেটসকে অনেকেই সর্বকালের সেরা ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডারদের একজন বলে মানেন। আর জর্ডি আলবা আধুনিক লেফট-ব্যাকদের মধ্যে অনায়াসেই শীর্ষ সারিতে অবস্থান করে আসছেন।   আজ রাতে তাই চেজ স্টেডিয়ামে কেবল একটি শিরোপার নিষ্পত্তি নয় শেষ হয়ে যাবে স্প্যানিশ ফুটবলের এক উজ্জ্বল অধ্যায়ও। আর মেসির ক্যারিয়ারে যুক্ত হতে পারে আরেকটি স্মরণীয় ফাইনালের গল্প।

খবর৭১ ডেস্ক, ডিসেম্বর ০৭, ২০২৫ 0
ম্যাচে দুর্দান্ত শতক হাঁকিয়েছেন গিল। ছবি : সংগৃহীত

কুলদীপ–প্রসিধের চার উইকেট, জয়সওয়ালের শতকে সিরিজ ভারতের

রাত দেড়টায় মাঠে নামবে দুই দল। ছবি : সংগৃহীত

বুসকেটস–আলবার বিদায়ক্ষণে মেসির ‘আরেক ফিনালিসিমা

ছবি: সংগৃহীত

বিশ্বকাপের ড্র: নেই এবার 'গ্রুপ অব ডেথ'

ছবি: সংগৃহীত
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: আর্জেন্টিনা-ব্রাজিল-স্পেনের প্রতিপক্ষ কারা

২০২৬ ফিফা ফুটবল বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) ওয়াশিংটন ডিসির জন এফ কেনেডি সেন্টারের পারফর্মিং আর্টস ইনস্টিটিউটে ফিফা এই ড্র সম্পন্ন করে। যেখানে ৪টি করে দল নিয়ে করা হয়েছে ১২টি গ্রুপ। আগামী ১১ জুন পর্দা উঠবে বিশ্বকাপের ২৩তম আসরের।   বর্তমান বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা পড়েছে জি গ্রুপে। যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ অস্ট্রিয়া, আলজেরিয়া ও জর্ডান। আর ব্রাজিল আছে গ্রু সিতে। ৫ বারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের গ্রুপ সঙ্গী মরক্কো, স্কটল্যান্ড ও হাইতি। অন্যদিকে, বিশ্বকাপের অন্যতম ফেভারিট স্পেনের গ্রুপ এইচ। তাদের সঙ্গে একই গ্রুপে আছে—কেপ ভার্দে, সৌদি আরব, উরুগুয়ে।   এদিকে, ড্র শেষে আর্জেন্টিনা কোচ স্কালোনি বলছেন, অস্ট্রিয়া ভালো দল, যারা বাছাই পর্বে খুব ভালো করেছে। আমি আলজেরিয়ার প্রধান কোচকে ভালোভাবেই চিনি, এবং আমি জানি তারা কীভাবে খেলে। কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বী হবে কারণ তাদের খেলোয়াড়দের মধ্যে হিংস্রতা রয়েছে। সত্যি বলতে জর্ডান সম্পর্কে আমার স্পষ্ট ধারণা নেই।   আর ব্রাজিল কোচ অ্যানচেলোত্তি বলেছেন, আমার মনে হয় বিশ্ব সুন্দর কিছু ম্যাচ দেখবে। ড্র তো ড্রই, এখানে সহজ দল বা গ্রুপ বলে কিছু থাকে না। আমাদের লক্ষ্য স্পষ্ট। আমরা গ্রুপের শীর্ষে থেকে পরের রাউন্ডে যাওয়ার চেষ্টা করবো।

খবর৭১ ডেস্ক, ডিসেম্বর ০৬, ২০২৫ 0
ছবি: সংগৃহীত

জুনিয়র হকি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

ছবি: সংগৃহীত

গ্রিভস-রোচ বীরত্বে উইন্ডিজের অবিশ্বাস্য ড্র

ছবি: সংগৃহীত

‘কোনো প্রতিপক্ষই সহজ নয়’— স্কালোনির সতর্কবার্তা

0 Comments