বিনোদন

তদন্তের মুখে তিন দক্ষিণী তারকা অভিনেত্রী

মোঃ ইমরান হোসেন অক্টোবর ১৭, ২০২৫ 0
ছবি : সংগৃহীত
ছবি : সংগৃহীত

ভারতের তেলেঙ্গানার জুবিলি হিলস বিধানসভা আসনের উপনির্বাচন ঘিরে শুরু হয়েছে চাঞ্চল্য। কারণ, ভোটার তালিকায় পাওয়া গেছে দক্ষিণী চলচ্চিত্রের তিন জনপ্রিয় অভিনেত্রী—তামান্না ভাটিয়া, সামান্থা রুথ প্রভু ও রাকুলপ্রীত সিং–এর নাম! এই তিন তারকার নামে তৈরি করা জাল ভোটার কার্ড এখন তদন্তের কেন্দ্রবিন্দুতে। বিষয়টি নিয়ে নড়েচড়ে বসেছে ভারতের নির্বাচন কমিশন।

 

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয় তিনজনের নাম ও ছবিসংবলিত ভোটার কার্ড। তাতে দেখা যায়, তিনজনের ঠিকানাই একই—যা আরও সন্দেহ উসকে দিয়েছে। প্রাথমিক তদন্তে ধারণা করা হচ্ছে, নির্বাচনের আগে ভোটার তালিকায় কারচুপির উদ্দেশ্যে এই জালিয়াতি করা হয়েছে।

 

নির্বাচন কমিশন ইতোমধ্যে ঘটনাটি খতিয়ে দেখছে। তবে এ বিষয়ে এখনো তামান্না, সামান্থা বা রাকুলপ্রীত কেউই প্রকাশ্যে কোনো মন্তব্য করেননি।

চলতি বছরের জুনে জুবিলি হিলসের বিধায়ক মগন্তি গোপীনাথের মৃত্যুর পর আসনটি শূন্য হয়। আগামী ১১ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে উপনির্বাচন। প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আছেন কংগ্রেস প্রার্থী ভি নবীন যাদব, বিআরএস প্রার্থী মগন্তি সুনীতা (প্রয়াত বিধায়কের স্ত্রী) এবং বিজেপির দীপক রেড্ডি।

 

সম্প্রতি ভুয়া ভোটার কার্ড তৈরির অভিযোগে বিআরএস, কংগ্রেসের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে মামলা করেছে। সেই মামলার পরিপ্রেক্ষিতেই তিন নায়িকার নাম এই জালিয়াতি কাণ্ডে উঠে এসেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

 

Popular post
হাইকোর্টের রুল জারি, কৃষি ব্যাংকের পদোন্নতি কেন অবৈধ নয়

বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকে পদোন্নতিতে অনিয়ম ও অসঙ্গতির অভিযোগে দায়ের করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে মহামান্য হাইকোর্ট রুল জারি করেছেন। একই সঙ্গে আদালত নির্দেশ দিয়েছেন, রুল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত পদোন্নতি সংক্রান্ত যেকোনো কার্যক্রম অবৈধ হিসেবে গণ্য হবে। দেশের বৃহত্তম রাষ্ট্রায়ত্ত বিশেষায়িত ব্যাংকটির ১০ম গ্রেডের পদোন্নতি–বঞ্চিত কর্মকর্তারা দীর্ঘদিন ধরে ন্যায্য পদোন্নতির দাবিতে শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করে আসছিলেন। দাবি আদায়ে বারবার কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন ও মানববন্ধন করেও সাড়া না পেয়ে তারা শেষ পর্যন্ত আদালতের দ্বারস্থ হন। সূত্র জানায়, পদোন্নতি–বঞ্চিত কর্মকর্তারা গত বছরের ১৪ সেপ্টেম্বর (শনিবার) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের সামনে ছুটির দিনে শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন করেন, যাতে গ্রাহকসেবা ব্যাহত না হয়। তাদের দাবির প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করে তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শওকত আলী খান দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস দেন। তবে তিন মাস পার হলেও প্রতিশ্রুত আশ্বাস বাস্তবায়িত না হওয়ায় তারা পুনরায় ওই বছরের ৩০ নভেম্বর মানববন্ধনের আয়োজন করেন। এতে সারা দেশের শাখা থেকে ১২০০–এর বেশি কর্মকর্তা অংশ নেন। পরদিন (১ ডিসেম্বর) বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক সঞ্চিয়া বিনতে আলী পদোন্নতির বিষয়ে মৌখিক আশ্বাস দিলে আন্দোলনকারীরা কর্মস্থলে ফিরে যান। পরে কর্মকর্তাদের জানানো হয়, সুপারনিউমারারি পদ্ধতিতে মার্চের মধ্যে পদোন্নতির বিষয়টি সমাধান করা হবে। কিন্তু এখনো তা বাস্তবায়ন হয়নি। অন্যদিকে অগ্রণী, জনতা, রূপালী ও সোনালী ব্যাংকে ইতোমধ্যে মোট ৭,৩১৬ কর্মকর্তা এই পদ্ধতিতে পদোন্নতি পেয়েছেন, যা অর্থ মন্ত্রণালয়ও অনুমোদন করেছে। পদোন্নতি–বঞ্চিত কর্মকর্তাদের অভিযোগ, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের এই উদাসীনতা তাদের প্রতি কর্মীবান্ধবহীন মনোভাব ও কর্তৃপক্ষের অনীহারই প্রকাশ। তারা বলেন, গত বছরের ৫ আগস্ট স্বৈরাচার পতনের পর অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানে পরিবর্তন এলেও কৃষি ব্যাংকে আগের প্রশাসনিক কাঠামো অপরিবর্তিত রয়ে গেছে, যা ন্যায্য দাবি আদায়ের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাদের অভিযোগ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, মহাব্যবস্থাপক ও মানবসম্পদ বিভাগের উপমহাব্যবস্থাপক জাহিদ হোসেন একাধিক বৈঠকে আশ্বাস দিলেও বাস্তব পদক্ষেপ না নিয়ে বরং আন্দোলনের নেতৃত্বদানকারী কর্মকর্তাদের হয়রানি ও নিপীড়ন করা হয়েছে। ফলে তারা বাধ্য হয়ে এ বছরের চলতি মাসে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন (রিট মামলা নং: ১৬৪২৮/২০২৫, মো. পনির হোসেন গং বনাম রাষ্ট্র ও অন্যান্য)। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৬ অক্টোবর হাইকোর্ট রুল জারি করে জানতে চেয়েছেন, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের পদোন্নতিতে দেখা দেওয়া অনিয়ম ও অসঙ্গতি কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না। পাশাপাশি আদালত নির্দেশ দিয়েছেন, রুল নিষ্পত্তির আগে কোনো পদোন্নতি কার্যক্রম শুরু করা হলে তা অবৈধ ও আদালত–অবমাননার শামিল হবে। রিটে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক পদোন্নতিতে ১০৭৩ জন কর্মকর্তা (ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা থেকে মূখ্য কর্মকর্তা) এবং ৫১ জন মূখ্য কর্মকর্তা (ঊর্ধ্বতন মূখ্য কর্মকর্তা পদে) অনিয়মের মাধ্যমে পদোন্নতি পেয়েছেন। এদিকে জানা গেছে, পূর্বে দুর্নীতির অভিযোগে আলোচিত মানবসম্পদ বিভাগের উপমহাব্যবস্থাপক জাহিদ হোসেন এখনো পদোন্নতি কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। পদোন্নতি–বঞ্চিত কর্মকর্তারা বলেন, হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য করে যদি পুনরায় অনিয়মের পথে যাওয়া হয়, তাহলে তা আদালতের অবমাননা ও রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল হবে। তারা আশা করছেন, এ বিষয়ে দ্রুত ন্যায়বিচার ও সমাধান মিলবে। 

কৃষি ব্যাংকে পদোন্নতি বিতর্ক : উদ্বেগে দুই শতাধিক কর্মকর্তা

বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকে সাম্প্রতিক সময়ে পদোন্নতি ও প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। পদোন্নতিবঞ্চিত কর্মকর্তাদের একটি অরাজনৈতিক সংগঠন ‘বৈষম্য বিরোধী অফিসার্স ফোরাম’ এর কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক মো. পনির হোসেন ও সদস্য সচিব এরশাদ হোসেনকে শৃঙ্খলাজনিত মোকদ্দমা এবং মুখ্য সংগঠক মো. আরিফ হোসেনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া মুখপাত্র তানভীর আহমদকে দুর্গম অঞ্চলে বদলি করা হয় এবং সারাদেশের দুই শতাধিক কর্মকর্তাকে ব্যাখ্যা তলব করা হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে যে, মো. আরিফ হোসেনকে বরখাস্ত করার নথিতে তাকে ‘ব্যাংক ও রাষ্ট্রবিরোধী’ আখ্যা দেওয়া হয়েছে, অথচ ব্যাখ্যা তলবপত্রে বলা হয় তিনি ‘রাজনৈতিক কাজে তহবিল সংগ্রহ করেছেন।’ ফরেনসিক বিশ্লেষণ অনুযায়ী, তার ব্যাখ্যাতলবের জবাব প্রদানের পরও বরখাস্ত চিঠি আগেই তৈরি করা হয়েছিল, যা অনেক কর্মকর্তার মধ্যে প্রশ্ন তোলেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মহাব্যবস্থাপক জানিয়েছেন, সরকারি কর্মকর্তারা যদি সংবিধান বা আইন অনুযায়ী দায়িত্ব না পালন করেন, হাইকোর্ট তাদের ক্ষমতা প্রয়োগ বা অপব্যবহার রোধের জন্য আদেশ দিতে পারে। অন্য একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা জানান, এ সিদ্ধান্তের পেছনে ব্যাংকের ফ্যাসিস্ট সরকারের সহযোগী একটি সিন্ডিকেট রয়েছে। মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তারা বলছেন, পদোন্নতি ও ন্যায়বিচারের জন্য আন্দোলন এবং আইনি লড়াই চলবে। ভুক্তভোগী কর্মকর্তারা শিগগিরই বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, অর্থ উপদেষ্টা ও প্রধান উপদেষ্টার কাছে এ বিষয়ে প্রতিকার চাইবেন। এ ব্যাপারে মো. আরিফ হোসেন ও পনির হোসেনের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।   

কৃষি ব্যাংকের ‘ভুয়া সিবিএ সভা’ ঘিরে চাঞ্চল্য

বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকে একটি ভুয়া কর্মচারী ইউনিয়নের সভায় জোরপূর্বক কর্মকর্তাদের অংশগ্রহণ করানোর অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন ব্যাংকের ভিজিল্যান্স স্কোয়াডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা তাসলিমা আক্তার লিনা ও তার স্বামী মিরাজ হোসেন। গত ২০ অক্টোবর প্রধান কার্যালয়ের অডিটোরিয়ামে ‘বিশেষ সাধারণ সভা’ নামে একটি অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের (সিবিএ) নামে তারা এটির আয়োজন করে।  অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে বিএনপির কার্যনির্বাহী কমিটির সহ-শ্রম বিষয়ক সম্পাদক হুমায়ুন কবির খান ও উদ্বোধক হিসেবে জাতীয়তাবাদী শ্রমিকদলের সভাপতি আনোয়ার হোসাইনকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। তবে তারা প্রকাশিত খবরের মাধ্যমে ভুয়া নেতাদের কার্যকলাপ সম্পর্কে অবগত হয়ে অনুষ্ঠানটি বয়কট করেন। অভিযোগ রয়েছে, তাসলিমা আক্তার লিনা হেড অফিসের বিভিন্ন দপ্তরের নারী কর্মকর্তা এবং তার স্বামী মিরাজ হোসেন পুরুষ কর্মকর্তাদের ভয়ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে ওই সভায় অংশগ্রহণে বাধ্য করেন। অংশগ্রহণে অস্বীকৃতি জানালে বদলি বা পদোন্নতি রোধের হুমকিও দেওয়া হয় বলে জানা গেছে। হেড অফিসের কয়েকজন কর্মকর্তার ভাষ্য অনুযায়ী, লিনা তার স্বামীর প্রভাব খাটিয়ে নারী সহকর্মীদের ওপর দীর্ঘদিন ধরে অনৈতিক প্রভাব বিস্তার করে আসছেন। কেউ আপত্তি জানালে মিরাজের সহযোগীরা এসে অশালীন আচরণ ও গালিগালাজ করে থাকে বলেও অভিযোগ ওঠে। এ ছাড়া, লিনা ‘উইমেনস ফোরাম’ নামে একটি সংগঠন গড়ে মাসিক চাঁদা সংগ্রহ করছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। তার এই কর্মকাণ্ডে অনেক নারী কর্মকর্তা বিব্রতবোধ করলেও চাকরির স্বার্থে নীরব থাকছেন। অভ্যন্তরীণ সূত্রে জানা গেছে, মানবসম্পদ বিভাগের ডিজিএম জাহিদ হোসেনের প্রত্যক্ষ সহায়তায় তাসলিমা আক্তার লিনা ও তার স্বামী মিরাজ ব্যাংকের অভ্যন্তরে প্রভাব বিস্তার করছেন। এ ঘটনায় নারী কর্মকর্তাদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। তারা কর্তৃপক্ষের কাছে তাসলিমা আক্তার লিনা ও মিরাজ হোসেনকে অবাঞ্ছিত ঘোষণার দাবি জানিয়েছেন। এ বিষয়ে জানতে তাসলিমা আক্তার লিনার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমি নিয়ম অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করছি, অভিযোগগুলো ভিত্তিহীন। অন্যদিকে, মিরাজ হোসেনের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

হালিম হত্যার আসামিরা পলাতক, ধামাচাপা দিচ্ছে প্রশাসন

বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে সংঘটিত এজাহারভুক্ত হত্যা মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ফয়েজ উদ্দিন আহমেদ ও মিরাজ হোসেন পলাতক রয়েছেন। ব্যাংক প্রশাসন বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। খুনের শিকার কৃষি ব্যাংকের অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারী আব্দুল হালিম ছিলেন কৃষি ব্যাংক এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের (সিবিএ) সভাপতি। তার গ্রামের বাড়ি চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলায়। পরিবারের ভাষ্য অনুযায়ী, তিনি স্থানীয়ভাবে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন। মামলার বিবরণ অনুযায়ী, ১ নম্বর আসামি হিসেবে অবসরপ্রাপ্ত পিয়ন ফয়েজ উদ্দিন আহমেদ এবং ২ নম্বর আসামি মিরাজ হোসেনের নাম রয়েছে। তারা বর্তমানে নিজেদের সিবিএ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দাবি করে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে প্রভাব বিস্তার করছেন। ব্যাংক সূত্রে গেছে, তারা চাঁদাবাজি, ঘুষ আদায় ও নানা অনিয়মের সঙ্গে জড়িত। সূত্র জানায়, ব্যাংকের ভেতরে একটি সিন্ডিকেটের প্রভাবেই এসব আসামিরা এখনো বহাল তবিয়তে রয়েছেন। এই সিন্ডিকেটের নেতৃত্বে আছেন মানবসম্পদ বিভাগের ডিজিএম জাহিদ হোসেন। এতে আরও যুক্ত রয়েছেন ডিজিএম সৈয়দ লিয়াকত হোসেন, হাবিব উন নবী, ডিএমডি খালেকুজ্জামান জুয়েল ও ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সঞ্চিয়া বিনতে আলী। গত বছরের ১৮ ডিসেম্বর রাতে মতিঝিলের বিমান অফিসের সামনে আব্দুল হালিমের মৃত্যু হয়। পরদিন সকালে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠায়। মতিঝিল থানার উপ-পরিদর্শক সজীব কুমার সিং সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে জানান, পুরনো সহকর্মীদের সঙ্গে বিরোধের জেরে ধস্তাধস্তির এক পর্যায়ে তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং রাত ১টা ৪০ মিনিটে হাসপাতালে মারা যান। হালিমের ছেলে ফয়সাল বলেন, তার বাবা ২০১৪ সাল থেকে কৃষি ব্যাংক সিবিএর সভাপতি ছিলেন এবং বোয়ালখালী উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করতেন। ইউনিয়নের নেতৃত্ব ও পদ নিয়ে সহকর্মীদের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে গত নভেম্বরেই মতিঝিল থানায় একটি জিডি (নং ০৫/১১/২০২৪ - ৩৩৫) করেছিলেন তার বাবা। তিনি আরও বলেন, বুধবার রাতে আমার বাবাকে তার অফিসের সহকর্মীরা মারধর করে হত্যা করেছে। সিবিএর বর্তমান সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জানান, ২০১৪ সালে আমরা নির্বাচিত হই। এরপর আর কোনো নির্বাচন হয়নি। কিন্তু গত ৫ আগস্ট বিনা নির্বাচনে নতুন কমিটি ঘোষণা করে আমাদের অফিস দখল করে নেয় ফয়েজ ও মিরাজ। এ নিয়ে মামলা চলছে। মামলার তথ্য অনুযায়ী, আসামিরা অস্থায়ী জামিনে ছিলেন। সম্প্রতি তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়েছে। এছাড়া আরও কয়েকজন পলাতক রয়েছেন—যাদের মধ্যে আছেন ড্রাইভার সাইফুল, শাহেদ, ডাটা এন্ট্রি অপারেটর মেহেদী ও অবসরপ্রাপ্ত ক্লিনার সিরাজ। এদিকে, মামলার ২ নম্বর আসামি মিরাজ হোসেন নৈমিত্তিক ছুটির আবেদন করে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। যদিও ওয়ারেন্টভুক্ত আসামির নৈমিত্তিক ছুটি পাওয়ার কোনো এখতিয়ার নেই। মানবসম্পদ বিভাগের উপমহাব্যবস্থাপক এ বিষয়ে বলেন, তিনি বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন এবং নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন।  কিন্তু স্থানীয় মুখ্য কার্যালয়ের প্রধান মহাব্যবস্থাপক জানান, তিনি কোনো মন্তব্য করতে চান না। কারণ ব্যবস্থাপনা পরিচালক মন্তব্য না করার নির্দেশ দিয়েছেন। ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি। অভ্যন্তরীণ এই পরিস্থিতিতে কৃষি ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

কৃষি ব্যাংকে ভুয়া সিবিএ নেতাদের কোটি টাকারও বেশি চাঁদাবাজি

অভিনব কায়দায় চাঁদাবাজিতে নেমেছে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের একদল ভুয়া সিবিএ নেতা। অভিযোগ উঠেছে, তারা বিশেষ সাধারণ সভা আয়োজনের নামে সারা দেশের শাখাগুলো থেকে কোটি টাকারও বেশি চাঁদা আদায় করছে। তথ্যসূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক এমপ্লয়িজ ইউনিয়ন (সিবিএ), রেজি. নং বি-৯৮৫-এর নাম ব্যবহার করে আগামী ২০ অক্টোবর ‘বিশেষ সাধারণ সভা’ শিরোনামে একটি অনুষ্ঠান আয়োজনের ঘোষণা দেয় একদল ভুয়া নেতা। এ উপলক্ষে তারা ব্যাংকের প্রায় ১ হাজার ২৫০টি ইউনিট থেকে ১০-২০ হাজার টাকা পর্যন্ত চাঁদা আদায় করে ১ কোটি ২৫ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার উঠে। গোপন সূত্র জানায়, তাদের নিয়ন্ত্রিত লোকজন শাখা পর্যায়ে বদলি ও পদোন্নতির ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন উপ-মহাব্যবস্থাপক জানিয়েছেন, তারা এসব কর্মকাণ্ডে চরম ক্ষোভ প্রকাশ করলেও এ সিন্ডিকেটের ভয়ে কিছু বলার সাহস পাচ্ছেন না। এ ঘটনায় ব্যাংকের মানবসম্পদ বিভাগের ডিজিএম জাহিদ হোসেনের প্রত্যক্ষ মদদ ও আস্কারায় চাঁদাবাজি চলছে বলে অভিযোগ উঠেছে। প্রাপ্ত আমন্ত্রণপত্রে দেখা গেছে, ভুয়া সভাপতি দাবিকারী কৃষি ব্যাংকের সাবেক পিয়ন ফয়েজ আহমেদ ও ভুয়া সাধারণ সম্পাদক মিরাজ হোসেন স্বাক্ষরিত পত্রে প্রধান অতিথি হিসেবে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহ-শ্রম বিষয়ক সম্পাদক হুমায়ুন কবির, উদ্বোধক হিসেবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসেন এবং প্রধান বক্তা হিসেবে সাধারণ সম্পাদক নূরুল ইসলাম খান নাসিমকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। কয়েকজন মহাব্যবস্থাপক জানান, তারা বিভিন্ন শাখা থেকে চাঁদা আদায়ের অভিযোগ পেয়েছেন এবং বিষয়টি ব্যবস্থাপনা পরিচালক অবগত আছেন বলে জানানো হয়েছে। অনুষ্ঠানটি কৃষি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত হওয়ায় তারা কার্যত কিছু করতে পারছেন না। অনুসন্ধানে জানা যায়, এর আগেও একই সিন্ডিকেট শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে প্রায় ৫০ লাখ টাকা চাঁদা আদায় করেছিল। সেই টাকা তারা নিজেদের মধ্যে ভাগ করে নেয় বলে অভিযোগ রয়েছে। এ বিষয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, চাঁদাবাজ ও তাদের মদদদাতাদের সঙ্গে দলের কোনো সম্পর্ক নেই। তারা বহিরাগত অনুপ্রবেশকারী। বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের সাধারণ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এসব ভুয়া সিবিএ নেতাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও অবাঞ্ছিত ঘোষণা দাবি করেছেন। তাদের আশঙ্কা, এসব কর্মকাণ্ডের নেতিবাচক প্রভাব আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে পড়তে পারে।  

বিনোদন

আরও দেখুন
পরী মণি। ছবি : সংগৃহীত
নরসিংদীতে তোপের মুখে পরী মণি

ঢাকাই চিত্রনায়িকা পরী মণি মানেই আলোচনা আর সমালোচনা। ব্যক্তিজীবন হোক কিংবা কর্মজীবন, বিতর্ক যেন কিছুতেই পিছু ছাড়ে না এই গ্ল্যামার কন্যার। এবার নরসিংদীতে একটি পার্লার উদ্বোধন করতে গিয়ে নিজের পোশাকের কারণে ফের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তোলপাড় সৃষ্টি করেছেন তিনি।   সম্প্রতি নরসিংদীতে একটি বিউটি পার্লার উদ্বোধন করতে গিয়েছিলেন পরী মণি। সেখানে তিনি হাজির হন সবুজ রঙের একটি স্লিভলেস ডিপনেক গাউনে। জনসমাগমের মধ্যে নায়িকার এমন খোলামেলা উপস্থিতি ভালোভাবে নেননি নেটিজেনরা। সামাজিক মাধ্যমে সেই অনুষ্ঠানের ছবি ও ভিডিও ছড়িয়ে পড়তেই শুরু হয় তুমুল সমালোচনা। মন্তব্যের ঘরে অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন তার পোশাকের রুচি নিয়ে। কারও মতে, জনসমক্ষে এমন খোলামেলা পোশাক পরা একেবারেই সমীচীন হয়নি। শোরুম উদ্বোধনে ব্যস্ততা ইদানীং সিনেমার শুটিংয়ের চেয়ে বিভিন্ন শোরুম উদ্বোধনেই বেশি ব্যস্ত সময় পার করছেন পরী মণি। নরসিংদীর ঘটনার আগে রাজধানীর বসুন্ধরায় একটি স্বর্ণের দোকান উদ্বোধন করতে গিয়েও আলোচনায় এসেছিলেন তিনি। একের পর এক ফিতা কাটার অনুষ্ঠানে তার উপস্থিতি এখন নিয়মিত দৃশ্য। বিতর্কের বাইরে কাজের জগতেও বেশ সরব পরীমণি। বর্তমানে মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে তার অভিনীত সিনেমা ‘ডোডোর গল্প’। এছাড়া নতুন বছরে শুরু হতে যাচ্ছে তার নতুন রাজনৈতিক থ্রিলার সিনেমা ‘গোলাপ’-এর শুটিং। ছোট শহরের রাজনৈতিক বাস্তবতাকে কেন্দ্র করে তৈরি অনিক বিশ্বাসের চিত্রনাট্যে এই সিনেমাটি পরিচালনা করবেন সামছুল হুদা। এতে পরীর সহশিল্পী হিসেবে দেখা যাবে চিত্রনায়ক নিরব হোসেনকে।

মোঃ ইমরান হোসেন ডিসেম্বর ১৬, ২০২৫ 0
সাবিলা নূর। ছবি : সংগৃহীত

নার্ভাস ছিলাম, এখন এক্সাইটেড : সাবিলা নূর

রুকাইয়া জাহান চমক, মাবরুর রশিদ বান্নাহ ও অনন্য মামুন । ছবি : সংগৃহীত

লোকেশন ট্র্যাকিং ও নম্বর ফাঁস! মামুন, বান্নাহ ও চমককে প্রকাশ্যে হুমকি

ছবি: সংগৃহীত

লাল বেনারসিতে ঝলমলে সাদিয়া আয়মান

ছবি: সংগৃহীত
মেয়ের জন্য দোয়া চাইলেন ইমরান

জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী ইমরান মাহমুদুল। নিজের সুর দিয়ে সংগীতপ্রেমীদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক পোস্ট দিয়ে বাবা হওয়ার সুখবর ভক্ত-অনুরাগীদের মাঝে শেয়ার করেছিলেন।    এবার আরেক পোস্টে মেয়ের জন্য দোয়া চেয়েছেন। পোস্ট দিয়ে ইমরান লিখেছেন, ‘গতকাল আমাদের জীবনের এক সুন্দর অধ্যায় পূর্ণ হলো। আমার মেয়ের আকিকা সম্পন্ন করেছি আলহামদুলিল্লাহ।’   মেয়ের জন্য দোয়া চেয়ে তিনি আরও লিখেছেন, ‘পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি আমাদের রাজকন্যা মাহনূর মাহমুদুল ইনায়াকে। দোয়া রাখবেন সবাই।’     এদিকে কমেন্ট বক্সে নেটিজেনরা ইমরানের মেয়ের জন্য দোয়া করেছেন। একজন লিখেছেন, ‘দোয়া ও শুভকামনা সব সময়ের জন্য।’ আরেকজন লিখেছেন, ‘অনেক অনেক দোয়া রইলো মামনিটার জন্য। দোয়া করি আপনার মতোই একটা উজ্জ্বল নক্ষত্র হোক সোনামণিটা।’   উল্লেখ্য, সংগীতশিল্পী ইমরান মাহমুদুল ২০০৩ সালে 'নতুন কুঁড়ি' প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। এরপর ২০০৮ সালে চ্যানেল আই সেরা কণ্ঠ প্রতিযোগিতায় প্রথম রানার আপ হয়ে শোবিজে পা রাখেন। একই বছর 'ভালোবাসার লাল গোলাপ' সিনেমায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিনের সঙ্গে দ্বৈত গানে কণ্ঠ দিয়ে তার ক্যারিয়ার শুরু হয়।    পরবর্তীতে ২০১১ সালে আরফিন রুমির হাত ধরে তার প্রথম একক অ্যালবাম 'স্বপ্নলোক' প্রকাশ পায়। এরপর থেকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাকে। মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে উঠে আসা এই শিল্পী গানকেই তার আয়ের মূল পথ হিসেবে বেছে নেন। 

আক্তারুজ্জামান ডিসেম্বর ১৫, ২০২৫ 0
পিটার গ্রিন I ছবি: সংগৃহীত

রহস্যজনকভাবে মারা গেলেন ‘দ্য মাস্ক’ খ্যাত অভিনেতা

শুভশ্রী গাঙ্গুলী I ছবি: সংগৃহীত

তোপের মুখে শুভশ্রী

ছবি: সংগৃহীত

‘অনুষ্ঠানে কখনো খাবার খাই না’

সামান্থা রুথ প্রভু ও রাজ নিদিমরু I ছবি: সংগৃহীত
বিয়ের পর প্রথমবার একফ্রেমে রাজ-সামান্থা

চলতি বছরের ডিসেম্বরজুড়েই গুঞ্জন, জল্পনা আর উত্তেজনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন সামান্থা রুথ প্রভু ও রাজ নিদিমরু। সিনেদুনিয়া থেকে শুরু করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম—সবখানেই আলোচনার শীর্ষে ছিল একটাই নাম, ‘রাজ-সামান্থা’। মাঝখানে রণবীর সিংয়ের ‘ধুরন্ধর’ ঝড় তুললেও সামান্থার নতুন দাম্পত্যজীবন নিয়ে অনুরাগীদের কৌতূহল একটুও কমেনি। অবশেষে সেই অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে সপ্তাহান্তে বিয়ের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে ধরা দিলেন এই নবদম্পতি।   ভারতীয় গণমাধ্যমের তথ্যমতে, নেটিজেনদের সমালোচনাকে তোয়াক্কা না করেই বিয়ের দুদিন পরই হানিমুনে উড়ে যান রাজ নিদিমরু ও সামান্থা রুথ প্রভু। সেখান থেকে ফিরেই হায়দরাবাদ বিমানবন্দরে পাপারাজ্জিদের ক্যামেরায় ধরা পড়ে এই তারকা জুটি। জাঁকজমক পোশাক নয়, বরং রঙে মিল রেখে জিনস, টি-শার্ট, ট্রাউজার ও জ্যাকেটে অনাড়ম্বর লুকে দেখা যায় তাদের। বিয়ের পর এই প্রথমবার একফ্রেমে রাজ-সামান্থাকে পেয়ে ছবিশিকারিরা মুহূর্তটি ক্যামেরাবন্দি করতে একটুও দেরি করেননি। সেসময় একে অপরের সঙ্গে হাসি-খুনসুটি আর গল্পে মেতে থাকতে দেখা যায় নবদম্পতিকে। প্রকাশিত ভিডিও ও ছবি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়তেই রাজ-সামান্থার জন্য শুভেচ্ছা ও ভালোবাসায় ভাসিয়ে দেন অনুরাগীরা। প্রিয় তারকাদের নতুন জীবনের শুরুতে সুখী দেখে ভক্তদের উচ্ছ্বাস ছিল চোখে পড়ার মতো। উল্লেখ্য, ২০২১ সালে নাগা চৈতন্যর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর ব্যক্তিগত জীবনে চার বছর নানা ঝড়ঝাপটা পেরিয়েছেন সামান্থা। অসুস্থতার কারণে একাধিক কাজও হাতছাড়া হয়েছিল তার। তবে সেই কঠিন সময় পেছনে ফেলে চলতি বছরের ১ ডিসেম্বর ‘ফ্যামিলি ম্যান’ খ্যাত পরিচালক রাজ নিদিমরুর সঙ্গে জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করেন তিনি। নবদম্পতিকে একসঙ্গে দেখেই তাই ভক্তমহলে তৈরি হয়েছে আনন্দের জোয়ার। কাজের দিক থেকে সামান্থাকে সর্বশেষ বড়পর্দায় দেখা যায় ২০২৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘কুশি’ সিনেমায়, যেখানে তার বিপরীতে ছিলেন বিজয় দেবেরাকোন্ডা। ছবিটি পরিচালনা করেন শিভা নির্ভানা। এ ছাড়া ২০২৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ওয়েব সিরিজ ‘সিটাডেল: হানিবানি’-তে বরুণ ধাওয়ানের বিপরীতে অভিনয় করেও দর্শকদের নজর কাড়েন সামান্থা।

মোঃ ইমরান হোসেন ডিসেম্বর ১৪, ২০২৫ 0
আজমেরী হক বাঁধন I ছবি : সংগৃহীত

১৮ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে বাঁধন

ধুরন্ধর I ছবি: সংগৃহীত

৪০০ কোটির দ্বারপ্রান্তে ‘ধুরন্ধর’

ছবি: সংগৃহীত

যাদের হারিয়েছে বলিউড

0 Comments