খবর৭১:নিউজিল্যান্ডের এ ঘনিষ্ঠতার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডাসহ কয়েকটি পশ্চিমা দেশ।
এক গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীনের প্রভাব বলয়ে চলে যাচ্ছে প্রশান্ত মহাসগরীয় দেশ নিউজিল্যান্ড। সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিকভাবে দেশটিকে ক্রমেই গ্রাস করে নিচ্ছে চীন।
নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে চীনের সম্পর্ককে এরই মধ্যে জিনপিং ‘দৃষ্টান্তস্বরূপ’ বলে অভিহিত করেছেন।’
মার্কিন কংগ্রেসের ‘যুক্তরাষ্ট্র-চীন অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তাবিষয়ক মূল্যায়ন কমিশনের’ কাছে দেয়া বক্তব্যে সিআইয়ের পিটার ম্যাটিস মন্তব্য করেছেন, নিউজিল্যান্ডের সব দলেরই চীনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে।
ম্যাটিসের ভাষায়, প্রধানমন্ত্রী জাসিন্ডা আরডার্নের নেতৃত্বাধীন লেবার পার্টি চীনা কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের কাছ থেকে অর্থ নিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা ও নিউজিল্যান্ডের সমন্বয়ে গঠিত নজরদারি সংস্থা ‘ফাইভ আই’-এর যৌথ এক গোয়েন্দা প্রতিবেদনেও উভয় দেশের এ সম্পর্কের বিষয়ে হুশিয়ারি দেয়া হয়েছে।
কানাডার গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিউজিল্যান্ডের রাজনীতিতে চীনের হস্তক্ষেপ সম্প্রতি ‘আশঙ্কাজনক’ পর্যায়ে পৌঁছেছে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, চীনকে বিশ্বদরবারে অপ্রতিরোধ্য হিসেবে তুলে ধরতে বহুমুখী কৌশল নিয়ে এগোচ্ছেন চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং।
খবর৭১/জি: