স্টাফ রিপোর্টার:
ঢাকা-৯ (খিলগাঁও-সবুজবাগ-মুগদা) আসনে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ২ নং ওয়ার্ডের সফল কাউন্সিলর, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি, লক্ষ তরুনের নয়নের মনি, তারুন্যের প্রতিক, ১/১১ এর পরীক্ষিত সাবেক সফল ছাত্রনেতা, কর্মী বান্ধব, দুঃখি মানুষের আশ্রয় স্থল, বিশিষ্ট সমাজ সেবক, ব্যবসায়ী, শিক্ষানুরাগী ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব আলহাজ্ব আনিসুর রহমান আনিস ব্যাপক আলোচনায় ।
দলীয় ও স্থানীয় সূত্রমতে, ঢাকা-৯ (খিলগাঁও-সবুজবাগ-মুগদা) আসনে এবার পরিবর্তনের হাওয়া বইছে। আর জনমুখী নানা ইতিবাচক কর্মকান্ড আর সুখে-দুঃখে সবসময় সাধারণ মানুষের পাশে থাকা ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ২ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আলহাজ্ব আনিসুর রহমান আনিস দলীয় মনোনয়নের বিষয়ে বিভিন্ন ভাবে এগিয়ে আছেন। আগামী নির্বাচনে এই আসনে যারা আওয়ামীলীগের নৌকা প্রতীকের মনোনয়ন প্রত্যাশী তাদের মধ্যে তিনি অন্যতম। তাই সুখে-দুখে জনতার পাশে থাকা, আর দলের পক্ষে কাজ করতে গিয়ে বারবার হামলা-মামলা ও নানান নির্যাতনে শিকার এবং দলীয় কর্মকান্ড ও আন্দোলনে অন্যতম সাহসী ভূমিকা পালনকারী নেতা হিসেবে তাকে নিয়েই দলীয় নেতা-কর্মীরা স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন। বিভিন্ন ইতিবাচক কর্মকান্ড আর বিচক্ষণ নেতৃত্বগুণে তিনি ইতিমধ্যে এই আসন বাসীর আস্থা ও ভালাবাসা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন। তিনি এলাকায় নানান কর্মকান্ডে আত্মনিয়োগ করছেন। দলীয় কর্মসূচির পাশা-পাশি সামাজিক ও সেবামূলক কর্মকান্ডে তাকে সক্রিয়ভাবে যোগ দিতে দেখা গেছে। নিজ নির্বাচনী এলাকার সাধারণ মানুষের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন। এলাকার জনগণও তাকে সাদরে গ্রহণ করছেন।
এ ব্যাপারে এই আসনের অনেকেই বলেন, কর্মী বান্ধব আনিসুর রহমান আনিস এ আসনের জনসাধারণকে যেভাবে বুকে জড়িয়ে নিয়ে, তাদের সুখে-দুঃখে পাশে থাকেন, তা সত্যি অভূতপূর্ব। এছাড়া সে হাসি মুখে অনেকেরই মন জয় করে নিয়েছেন। তাই আমরা তাকেই এমপি হিসেবে পেতে চাই। তিনিই এখন ব্যাপক আলোচনায়।
এ ব্যাপারে আনিসুর রহমান আনিস বলেন, দীর্ঘদিন যাবৎ এলাকার মানুষের পাশে থেকে তাদের আশা-আকাঙ্খার কথা জেনেছি। স্বাধ্যমত তাদের সেবা করেছি। আর দলের পক্ষে কাজ করতে গিয়ে আমি বারবার হামলা-মামলা ও নানান নির্যাতনে শিকার হয়েছি। তার পরেও দলীয় কর্মকান্ড ও আন্দোলনে সাহসী ভূমিকা পালন করেছি। তবে দল যদি আমাকে মনোনয়ন দেয় তাহলে বিজয়ের ব্যাপারে আমি শতভাগ আশাবাদী। আর ইনশাআল্লাহ, মনোনয়ন পাওয়ার ব্যাপারেও আমি আশাবাদী। সব সময় আন্দোলন কর্মসূচিতে থাকার চেষ্টা করেছি। যদি দল সুযোগ দেয়, সফল হতে পারব। সেই বিশ্বাস নিয়েই কাজ করছি। তবে আওয়ামীলীগের সভাপতি শেখ হাসিনার নির্দেশ পেলেই আমি নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী। তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে আরও শক্তিশালী করার জন্য নিরলস ভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
অন্যদিকে, আনিসুর রহমান আনিস এবার দলীয় মনোনয়ন পাবেন বলে আশাবাদী স্থানীয় আওয়ামীলীগের নেতাকর্মী ও তার সমর্থকরা। তারা বলেন, তিনি নির্বাচনী এলাকায় নিয়মিত দলীয় কর্মসূচিসহ পথসভা, মতবিনিময় ও গণসংযোগ এবং সামাজিক অনুষ্ঠানেও যোগ দিচ্ছেন। আর তিনিই দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় সাধারণ মানুষের পাশে রয়েছেন। বিভিন্ন দূর্ঘটনায় কবলিতদের নিয়মিত খোঁজখবর রাখেন। তাই তিনিই মনোনয়নের দাবিদার। তারা আরও বলেন, তিনি লক্ষ তরুনের নয়নের মনি, তারুন্যের প্রতিক, ১/১১ এর পরীক্ষিত সাবেক সফল ছাত্রনেতা, কর্মী বান্ধব, দুঃখি মানুষের আশ্রয় স্থল। বিগতদিনে দলের জন্য তার অনেক ত্যাগ রয়েছে। আর দলের সকল কর্মকান্ডে তিনি শতভাগ ত্যাগ শিকার করে অংশ গ্রহণ করেন। তার ত্যাগ ও ব্যক্তিগত ক্লিন ইমেজের কারণে তিনি মনোনয়ন পেলেই এমপি নির্বাচিত হবেন।
খবর ৭১/ এস: