খবর৭১: গত পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে সেখানে।কলকাতা শহরেই তাপমাত্রা নেমে গেছে ১১ ডিগ্রির নিচে।
কলকাতায় রবিবারের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ছয় ডিগ্রি সেলসিয়াস। সেই হিসেবে সেখানে এই মৌসুমে সবচেয়ে শীতের দিন আজ।
আগে থেকেই আবহাওয়া অফিস থেকে জানানো হয়েছিল, শীত এভাবে পড়তে পারে। মালদা, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, বীরভূম, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমানের কিছু অংশে শৈত্যপ্রবাহ চলছে। আগুনে হাত, পা সেঁকে কিছুটা উষ্ণ হওয়ার চেষ্টা করছেন দুই দিনাজপুর, মালদহ, মুর্শিদাবাদ ও নদিয়ার মানুষরা।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আগামী সপ্তাহেও শীত অনেকটাই অপরিবর্তিত থাকবে।
পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমানে শৈত্যপ্রবাহের কারণে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে গেছে। পুরুলিয়াতেও চলছে শৈত্যপ্রবাহ।
ঘন কুয়াশা থাকার কারণে রাস্তাঘাটে চলাচলে অনেক সমস্যা দেখা দিয়েছে। দুর্ঘটনার খবর শোনা যাচ্ছে সড়কগুলোতে।
গ্রামের মানুষজন আগুনের তাপে হাত, পা সেঁকে শীত থেকে বাঁচার চেষ্টা করছেন। জানা গেছে, বাঁকুড়ায় আট দশমিক আট ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা সর্বনিম্ন হিসেবে রেকর্ড করা হয়েছে। অন্যদিকে শ্রীনিকেতনে ছয় সাত ডিগ্রি
উত্তরের তিন ও দক্ষিণের দুই জেলায় সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা একই সঙ্গে নিচে নামছে। দুই দিনাজপুর, মালদহ, মুর্শিদাবাদ, নদিয়ায় জমে যাওয়ার মতো পরিস্থিতির সৃষ্ঠি হয়েছে। দুই মেদিনীপুরেও কমেছে তাপমাত্রা।
জলপাইগুড়ির বিভিন্ন স্থানেও কুয়াশার দাপটে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। শনিবার জলপাইগুড়ির তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক আট ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আলিপুর আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আগামী সপ্তাহেও তাপমাত্রা সর্বনিম্ন থাকবে।
খবর৭১/জি: