খবর৭১:আগামীকাল ১০ নভেম্বর শহীদ নূর হোসেন দিবসে তাঁর অমর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ও মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া বলেছেন, ১০ নভেম্বর ১৯৮৭। দেশে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে নতুন মাত্রা যোগ করে জীবন্ত এক পোস্টার। বুকে-পিঠে ‘গণতন্ত্র মুক্তি পাক, স্বৈরাচার নিপাত যাক’ শ্লোগান নিয়ে বিক্ষোভে শামিল এক যুবক-নূর হোসেন। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের এ আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান তিনি।
নেতৃদ্বয় বলেন, শহীদ নূর হোসেনের আত্মত্যাগের দিনটি দেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ইতিহাসে এক মাইলফলক। নূর হোসেনের আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত গণতন্ত্র আজও প্রাতিষ্ঠানিক রুপ পায় না্ই। এখনো প্রতিনিয়ত গণতন্ত্রের জন্য আমাদের সংগ্রাম করতে হচ্ছে। শাসকরা গণতন্ত্রকে নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করছে।
তারা বলেন, সব গণতান্ত্রিক আন্দোলনেই নূর হোসেনের চেতনা প্রেরণা যুগিয়ে চলেছে। নূর হোসেনের আত্মত্যাগের ধারাবাহিকতায় গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় আমাদের জাতীয় ঐকমত্য সৃষ্টি করতে হবে।
নেতৃদ্বয় বলেন, যে স্বপ্ন নিয়ে নুর হোসেনসহ দেশের মানুষ স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে অংশ নিয়েছিল তা বাস্তবায়ন হয়নি। এখনও দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়নি। একতরফা নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার ক্ষমতা দখল করে রেখেছে।
খবর৭১/জি: