খবর৭১ঃ বিশ্বজুড়ে তাণ্ডব চালিয়েছে যাচ্ছে প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস। এই ভাইরাসের প্রকোপে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রতিদিন মারা যাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ। আক্রান্তও হচ্ছে অনেক। এমন পরিস্থিতিতে করোনায় আক্রান্তদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর জোর দিচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
বৃহস্পতিবার সংস্থাটি সতর্কবার্তা দিয়ে জানিয়েছে, করোনায় আক্রান্তদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর ‘দীর্ঘমেয়াদী ও সুদূরপ্রসারী’ প্রভাব পড়বে।
এথেন্সে এক ডজনেরও বেশি দেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে এক বিবৃতিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলেছে, প্রত্যেকেই কোনো না কোনোভাবে প্রভাবিত হচ্ছে। মহামারিতে মানসিক স্বাস্থ্যে ওপর দীর্ঘমেয়াদী ও সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়বে।
এতে জানানো হয়েছে, ভাইরাসের বিস্তার নিয়ে উদ্বেগ, লকডাউনের মানসিক প্রভাব এবং আইসোলেশন মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা সৃষ্টি করছে। একইসঙ্গে বেকারত্ব, আর্থিক উদ্বেগ ও সামাজিক বিচ্ছিন্নতাও মানসিক স্বাস্থ্য সংকট সৃষ্টি করছে।
সংস্থার ইউরোপ অঞ্চলের প্রধান হান্স ক্লুগ জানিয়েছেন, মহামারি সারাবিশ্বকে কাঁপিয়ে দিয়েছে। বিশ্বে ৪০ লাখের বেশি মানুষ মারা গেছে, জীবনব্যবস্থা ধ্বংস হয়ে গেছে, পরিবার ও সমাজ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দেউলিয়া হয়ে গেছে এবং মানুষ সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সবার জন্য মানসিক স্বাস্থ্যসেবা শক্তিশালী করার এবং প্রযুক্তির মাধ্যমে সেবার উন্নয়ন করার আহ্বান জানিয়েছে। একইসঙ্গে স্কুল, বিশ্ববিদ্যালয়, কর্মস্থল এবং করোনা মোকাবিলায় থাকা সম্মুখ যোদ্ধাদের অনেক ভালো মানসিক স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।
শীর্ষনিউজ/এম
শীর্ষনিউজ ডেস্ক: করোনা আক্রান্তদের মানসিক স্বাস্থ্যে ‘দীর্ঘমেয়াদী’প্রভাব পড়বে: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
বিশ্বজুড়ে তাণ্ডব চালিয়েছে যাচ্ছে প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস। এই ভাইরাসের প্রকোপে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রতিদিন মারা যাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ। আক্রান্তও হচ্ছে অনেক। এমন পরিস্থিতিতে করোনায় আক্রান্তদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর জোর দিচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
বৃহস্পতিবার সংস্থাটি সতর্কবার্তা দিয়ে জানিয়েছে, করোনায় আক্রান্তদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর ‘দীর্ঘমেয়াদী ও সুদূরপ্রসারী’ প্রভাব পড়বে।
এথেন্সে এক ডজনেরও বেশি দেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে এক বিবৃতিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলেছে, প্রত্যেকেই কোনো না কোনোভাবে প্রভাবিত হচ্ছে। মহামারিতে মানসিক স্বাস্থ্যে ওপর দীর্ঘমেয়াদী ও সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়বে।
এতে জানানো হয়েছে, ভাইরাসের বিস্তার নিয়ে উদ্বেগ, লকডাউনের মানসিক প্রভাব এবং আইসোলেশন মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা সৃষ্টি করছে। একইসঙ্গে বেকারত্ব, আর্থিক উদ্বেগ ও সামাজিক বিচ্ছিন্নতাও মানসিক স্বাস্থ্য সংকট সৃষ্টি করছে।
সংস্থার ইউরোপ অঞ্চলের প্রধান হান্স ক্লুগ জানিয়েছেন, মহামারি সারাবিশ্বকে কাঁপিয়ে দিয়েছে। বিশ্বে ৪০ লাখের বেশি মানুষ মারা গেছে, জীবনব্যবস্থা ধ্বংস হয়ে গেছে, পরিবার ও সমাজ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দেউলিয়া হয়ে গেছে এবং মানুষ সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সবার জন্য মানসিক স্বাস্থ্যসেবা শক্তিশালী করার এবং প্রযুক্তির মাধ্যমে সেবার উন্নয়ন করার আহ্বান জানিয়েছে। একইসঙ্গে স্কুল, বিশ্ববিদ্যালয়, কর্মস্থল এবং করোনা মোকাবিলায় থাকা সম্মুখ যোদ্ধাদের অনেক ভালো মানসিক স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।