খবর ৭১: শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে মাঠে নেমে ব্যাট হাতে খুব একটা আলো ছড়াতে পারেননি সাকিব আল হাসান। বল হাতেও মাত্র ১ উইকেট নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয় সাকিবকে। তবে, এতেও জড়িয়ে ছিল রেকর্ড। আব্দুর রাজ্জাকের পর, দ্বিতীয় বাংলাদেশি বোলার হিসেবে স্বীকৃত ক্রিকেটে নেন ১০০০ উইকেট।
দ্বিতীয় ওয়ানডেতে অনন্য দুই মাইলফলকের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন সাকিব। দেশের হয়ে ওয়ানডে ক্রিকেটের সবচেয়ে সফল বোলার মাশরাফি বিন মোর্ত্তজা। গেল বছর জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে শেষ ওয়ানডে খেলা ম্যাশ ২১৮ ম্যাচে নেন ২৬৯ উইকেট। তারপরেই ছিলেন সাকিব। দ্বিতীয় ওয়ানডের আগে ২১০ ম্যাচে সাকিবের সংগ্রহ ২৬৭ টি উইকেট।
মিরপুরে দ্বিতীয় ম্যাচে আর তিনটি উইকেট পেলেই টেস্ট ও টি টোয়েন্টির পর এককভাবে সর্বোচ্চ উইকেটের মালিক হয়ে যেতেন সাকিব। সমর্থকরাও ছিলেন অধীর অপেক্ষায়। গুণাথিলাকা ও কুশল পেরেরাকে হারিয়ে লঙ্কানরা যখন একটা জুটির আশায়, তখনি আঘাত হানেন সাকিব। ২০ রানে পাথুম নিশাঙ্কা ও ১০ রানে ধনাঞ্জয়া ডি সিলভাকে আউট করে স্পর্শ করেন মাশরাফির সর্বোচ্চ ২৬৯ উইকেটের রেকর্ড।
তবে, লঙ্কানদের বিপক্ষে ওয়ানডেতে প্রথমবারের মতো সিরিজ নিশ্চিতের ম্যাচে নড়াইল এক্সপ্রেসের রেকর্ড স্পর্শ করলেও, তাকে ছাড়িয়ে যেতে পারেননি সাকিব।
এদিন, আরও একজনের রেকর্ড ছুঁয়েছেন সাকিব। পাকিস্তানের কিংবদন্তি ক্রিকেটার ওয়াসিম আকরাম শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ৭৭ ম্যাচে নিয়েছেন ১২২ উইকেট। সাকিব মিরপুর শেরে-ই বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ৮৪ ম্যাচে ১২২ উইকেট নিয়ে স্পর্শ করেছেন ওয়াসিম আকরামকে। সমর্থকদের আশা লঙ্কানদের বিপক্ষে শেষ ওয়ানডেতেই আরো আগ্রাসী হবেন সাকিব। ছাড়িয়ে যাবেন ওয়াসিম আকরাম ও মাশরাফিকেও।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে মাঠে নেমে ব্যাট হাতে খুব একটা আলো ছড়াতে পারেননি নাম্বার সেভেনটি ফাইভ। বল হাতেও মাত্র ১ উইকেট নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয় সাকিবকে। তবে, এতেও জড়িয়ে ছিল রেকর্ড। আব্দুর রাজ্জাকের পর, দ্বিতীয় বাংলাদেশি বোলার হিসেবে স্বীকৃত ক্রিকেটে নেন ১০০০ উইকেট।
দ্বিতীয় ওয়ানডেতে অনন্য দুই মাইলফলকের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন সাকিব। দেশের হয়ে ওয়ানডে ক্রিকেটের সবচেয়ে সফল বোলার মাশরাফি বিন মোর্ত্তজা। গেল বছর জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে শেষ ওয়ানডে খেলা ম্যাশ ২১৮ ম্যাচে নেন ২৬৯ উইকেট। তারপরেই ছিলেন সাকিব। দ্বিতীয় ওয়ানডের আগে ২১০ ম্যাচে সাকিবের সংগ্রহ ২৬৭ টি উইকেট।
মিরপুরে দ্বিতীয় ম্যাচে আর তিনটি উইকেট পেলেই টেস্ট ও টি টোয়েন্টির পর এককভাবে সর্বোচ্চ উইকেটের মালিক হয়ে যেতেন সাকিব। সমর্থকরাও ছিলেন অধীর অপেক্ষায়। গুণাথিলাকা ও কুশল পেরেরাকে হারিয়ে লঙ্কানরা যখন একটা জুটির আশায়, তখনি আঘাত হানেন সাকিব। ২০ রানে পাথুম নিশাঙ্কা ও ১০ রানে ধনাঞ্জয়া ডি সিলভাকে আউট করে স্পর্শ করেন মাশরাফির সর্বোচ্চ ২৬৯ উইকেটের রেকর্ড।
তবে, লঙ্কানদের বিপক্ষে ওয়ানডেতে প্রথমবারের মতো সিরিজ নিশ্চিতের ম্যাচে নড়াইল এক্সপ্রেসের রেকর্ড স্পর্শ করলেও, তাকে ছাড়িয়ে যেতে পারেননি সাকিব।
এদিন, আরও একজনের রেকর্ড ছুঁয়েছেন সাকিব। পাকিস্তানের কিংবদন্তি ক্রিকেটার ওয়াসিম আকরাম শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ৭৭ ম্যাচে নিয়েছেন ১২২ উইকেট। সাকিব মিরপুর শেরে-ই বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ৮৪ ম্যাচে ১২২ উইকেট নিয়ে স্পর্শ করেছেন ওয়াসিম আকরামকে। সমর্থকদের আশা লঙ্কানদের বিপক্ষে শেষ ওয়ানডেতেই আরো আগ্রাসী হবেন সাকিব। ছাড়িয়ে যাবেন ওয়াসিম আকরাম ও মাশরাফিকেও।