খবর৭১ঃ ২০১৬ সালে হৃত্বিক অভিযোগ করেছিলেন, তার নামে ভুয়া একাউন্ট খুলে অন্য কেউ কঙ্গনাকে ই-মেইল করেছেন। তিনি এসবের কিছুই জানেন না। যদিও কঙ্গনা দাবি করেন, ওই ই-মেইল আইডি এক সময় তাকে দিয়েছিলেন খোদ হৃত্বিক। আর তা থেকেই ২০১৪ সাল পর্যন্ত তার সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন তিনি। ২০১৩-১৪ সালেই সেই ইমেলগুলো করা হয়েছিল।
২০১০ সালে ‘কাইটস’ এবং ২০১৩ সালে ‘ক্রিশ-৩’ ছবিতে একসঙ্গে অভিনয় করেছিলেন তারা। কঙ্গনা একাধিকবার দাবি করেছিলেন, হৃত্বিকের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল তার। অবশ্য সেই কথা মানেননি হৃত্বিক। ২০১৬ সালে হৃত্বিককে একটি সাক্ষাৎকারে ‘সিলি এক্স’ (সাবেক বোকা) বলেন কঙ্গনা।
এরপরই নায়িকাকে আইনি নোটিস পাঠান হৃত্বিক। তিনি কঙ্গনার সঙ্গে সম্পর্ক থাকার কথাও অস্বীকার করেন। অভিযোগ করেন, কঙ্গনা তাকে অসংখ্য উল্টোপাল্টা মেইল করেছে। ২০১৬ সালে তদন্তের জন্য হৃত্বিকের ল্যাপটপ এবং মোবাইল খতিয়ে দেখে সাইবার দমন শাখা। সেই মামলায় এবার হৃত্বিককে ডেকে পাঠাল মুম্বাই পুলিশের অপরাধ দমন শাখা।
হৃত্বিকের আইনজীবী মহেশ জেঠমালানি জানান, এই মামলাটি খতিয়ে দেখা হোক। তারপরই গত বছর ডিসেম্বরে মামলাটি ক্রাইম ইন্টেলিজেন্স ইউনিটে নিয়ে আসা হয়। আগে মুম্বাইয়ের সাইবার সেলের অধীনে ছিল মামলাটি।