খবর ৭১: বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম জানিয়েছেন এই রিজার্ভ দিয়ে আগামী ১১ মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো যাবে। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী, একটি দেশের কাছে অন্তত তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর সমপরিমাণ বিদেশি মুদ্রার মজুদ থাকতে হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্সের সঙ্গে রফতানি আয় বেড়েছে, যে কারণে রিজার্ভের পরিমাণ প্রথমবারের মতো ৪৪ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে। চলতি মাসের ২৩ দিনে রেমিটেন্স এসেছে এক দশমিক দুই পাঁচ বিলিয়ন ডলার।
গত ৩০ ডিসেম্বর দেশের রিজার্ভ প্রথমবারের মতো ৪৩ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক স্পর্শ করে। জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) নভেম্বর-ডিসেম্বর মেয়াদের আমদানি বিল পরিশোধের পর তা ৪২ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে আসে। তবে রেমিটেন্সে ইতিবাচক ধারা অব্যাহত থাকায় এক মাস না যেতেই রিজার্ভ আবার ৪৪ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করল।