খবর৭১ঃ
মঈনুল হাসান রতন, হবিগঞ্জ প্রতিনিধিঃ হবিগঞ্জের মাধবপুরে শসা চাষ করে দিশেহারা কৃষকরা। করোনার কারণে দূরের পাইকাররা আসছেন না। তাই বিক্রি নেই শসার। যেগুলো বিক্রি হচ্ছে সেগুলোরও অনেক কম মূল্য পাচ্ছেন কৃষকরা। কেজি প্রতি শসা বিক্রি করতে হচ্ছে ৫ থেকে ৬ টাকা।
উপজেলার চৌমুহনী ইউনিয়নের রাজনগর গ্রামের কৃষক আব্দুল মজিদ, চাঁন মিয়া, ফারুক মিয়া ২৪০ শতক জমিতে চাষ করেছে শশার। জমিতে প্রথম দিকে শশার ভাল ফলন হয়। কিন্তু কিছুদিন যেতে না যেতেই খরার কারণে অনেক শসা নষ্ট হয়ে যায়। বর্তমানে করোনার কারণে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী এলাকার পাইকাররা আসছেন না। তাই পানির দামে এলাকার বাজারে বিক্রি করা হচ্ছে শসাগুলো।সাজু মিয়া নামে এক শ্রমিক জানান, বর্তমান বাজারে শশার দাম কম। তাই যে টাকা দিয়ে জমিতে শসা উৎপাদন করা হয়েছে তা বিক্রি হবে না। বাজারে শশার দাম না থাকায় জমির মালিকরা শ্রমিকদের টিক মত টাকা দিতে পারছে না। প্রত্যেক শ্রমিককে প্রতিদিন ৪ শ থেকে ৫ শ টাকা দিতে হয়।কৃষক আব্দুল মজিদ জানান, ২৪০ শতক জায়গায় শসা চাষ করতে পৌনে ৩ লাখ টাকার মত খরচ হয়। এক দেড় লাখ টাকার মত বিক্রি হয়েছে।
অনেক জমিতে ভাইরাসে আক্রমণ করেছে। শশার ভাল ফলন হলেও খরার কারণে অনেক শসা নষ্ট হয়েছে। খরার কারণে অনেক লস হয়েছে। বেশি ক্ষতি হচেছ করোনায়। দুরের পাইকাররা আসছে না বাজারে। গাড়ি আসতে জায়গায় জায়গায় বাধার সৃষ্টি হয়। নিজেরাও ঢাকা নিয়ে যেতে পারছি না দেশের অবস্থার কারণে। তাই ১০ টাকার মাল ৫ টাকা বিক্রি করতে হয়।মাধবপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম জানান, প্রধানমন্ত্রী কৃষকদের জন্য ৫ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন। কৃষকদের ৪% সুদে ঋণ দেওয়া হবে। যদি এটি চলমান হয় তাহলে মাধবপুরের ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ঋণের আওতায় আনতে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। হবিগঞ্জের মাধবপুরে শসা চাষ করে দিশেহারা কৃষকরা।শসা বিক্রি হচ্ছে ৫ থেকে ৬ টাকা কেজি মঈনুল হাসান রতন হবিগঞ্জ প্রতিনিধিঃ হবিগঞ্জের মাধবপুরে শসা চাষ করে দিশেহারা কৃষকরা। করোনার কারণে দূরের পাইকাররা আসছেন না। তাই বিক্রি নেই শসার। যেগুলো বিক্রি হচ্ছে সেগুলোরও অনেক কম মূল্য পাচ্ছেন কৃষকরা। কেজি প্রতি শসা বিক্রি করতে হচ্ছে ৫ থেকে ৬ টাকা।উপজেলার চৌমুহনী ইউনিয়নের রাজনগর গ্রামের কৃষক আব্দুল মজিদ, চাঁন মিয়া, ফারুক মিয়া ২৪০ শতক জমিতে চাষ করেছে শশার। জমিতে প্রথম দিকে শশার ভাল ফলন হয়।
কিন্তু কিছুদিন যেতে না যেতেই খরার কারণে অনেক শসা নষ্ট হয়ে যায়। বর্তমানে করোনার কারণে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী এলাকার পাইকাররা আসছেন না। তাই পানির দামে এলাকার বাজারে বিক্রি করা হচ্ছে শসাগুলো।সাজু মিয়া নামে এক শ্রমিক জানান, বর্তমান বাজারে শশার দাম কম। তাই যে টাকা দিয়ে জমিতে শসা উৎপাদন করা হয়েছে তা বিক্রি হবে না। বাজারে শশার দাম না থাকায় জমির মালিকরা শ্রমিকদের টিক মত টাকা দিতে পারছে না। প্রত্যেক শ্রমিককে প্রতিদিন ৪ শ থেকে ৫ শ টাকা দিতে হয়।কৃষক আব্দুল মজিদ জানান, ২৪০ শতক জায়গায় শসা চাষ করতে পৌনে ৩ লাখ টাকার মত খরচ হয়। এক দেড় লাখ টাকার মত বিক্রি হয়েছে। অনেক জমিতে ভাইরাসে আক্রমণ করেছে।
শশার ভাল ফলন হলেও খরার কারণে অনেক শসা নষ্ট হয়েছে। খরার কারণে অনেক লস হয়েছে। বেশি ক্ষতি হচেছ করোনায়। দুরের পাইকাররা আসছে না বাজারে। গাড়ি আসতে জায়গায় জায়গায় বাধার সৃষ্টি হয়। নিজেরাও ঢাকা নিয়ে যেতে পারছি না দেশের অবস্থার কারণে। তাই ১০ টাকার মাল ৫ টাকা বিক্রি করতে হয়।মাধবপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম জানান, প্রধানমন্ত্রী কৃষকদের জন্য ৫ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন। কৃষকদের ৪% সুদে ঋণ দেওয়া হবে। যদি এটি চলমান হয় তাহলে মাধবপুরের ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ঋণের আওতায় আনতে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে।