খবর ৭১ঃ গুণগত মান খারাপ হওয়ায় আরও ২১টি নতুন পণ্যের বিরুদ্ধে মামলা করেছে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের ক্ষমতাবলে বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতে এ মামলা করেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক মো. কামরুল হাসান।
বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতে করা মামলায় ২১টি পণ্যের মধ্যে রয়েছে- এসএ সল্টের আয়োডিনযুক্ত লবণ ‘মুসকান’, কনফিডেন্ট সল্টের আয়োডিনযুক্ত লবণ ‘কনফিডেন্স’, বিসমিল্লা সল্টের আয়োডিনযুক্ত লবণ ‘উট’, জনতা সল্টের আয়োডিনযুক্ত লবণ ‘নজরুল’, জেকে ফুডের লাচ্ছা সেমাই ‘মদিনা’, হাসেম ফুডের লাচ্ছা সেমাই ‘কুলসন’, কুইন কাউ ফুডের বাটার অয়েল ‘গ্রিন মাউন্টেন’, জে কেমিক্যাল ওয়ার্কসের ঘি ‘এ-৭’, প্রাণ ডেইরির ঘি ‘প্রাণ প্রিমিয়াম’, এগ্রো অর্গানিকের ঘি ‘খুশবু’, স্কয়ার ফুড অ্যান্ড বেভারেজের জিরা ও ধনিয়ার গুঁড়া ‘রাধুনী’, থ্রি স্টার ফ্লাওয়ার মিলের ধনিয়া ও হলুদের গুঁড়া ‘থ্রি স্টার’, ফস্টার ক্লার্কের সফট ড্রিংক পাউডার ‘ফস্টার ক্লার্ক’, এসএ সল্টের আয়োডিন যুক্ত লবণ ‘প্রাণ’, সামগ্রী কনজুমারসের কারি পাউডার ও জিরার গুঁড়া ‘সামগ্রী’, ফেমাস ফুড অ্যান্ড বেভারেজের ঘি ‘ফেমাস’, এসবি এন্টারপ্রাইজের ঘি ‘এসবি’, খাজা তৈয়ারিয়ার ফ্লাওয়ার মিলের ধনিয়ার গুঁড়া ‘ফাস্টার ক্লার্ক।
নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক মোহা. কামরুল হাসান যুগান্তরকে বলেন, বিএসটিআই বাজার থেকে এসব পণ্যের স্যাম্পল সংগ্রহ করে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে নিুমানের প্রমাণ পাওয়ায় লিখিতভাবে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষকে জানায়।
এরপর নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ লিখিতভাবে মামলা করার ক্ষমতা দেয়, সেই ক্ষমতাবলে আমি মামলা করেছি। এর আগে ৫২টি মানহীন পণ্যের বিরুদ্ধে মামলা করে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ।