খবর৭১ঃ ঘূর্ণিঝড় ফণী মোকাবিলায় দ্বীপজেলা ভোলায় সর্বোচ্চ প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। ঝড়ের আগে, চলমান এবং ঝড় পরবর্তীসহ মোট তিন ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে জেলা প্রশাসন। ভোলাতে ৭ নাম্বার বিপদ সংকেত দেখানোর পর চরের বাসিন্দাদের আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে আসার জন্য বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই রেডক্রিসেন্ট ও সিপিপির স্বেচ্ছাসেবকরা নদী তীরবর্তী এলাকায় প্রচার-প্রচারণা শুরু করেছে।
জানা গেছে, ঘূর্ণিঝড় ফণী মোকাবিলায় দ্বীপজেলা ভোলায় ৯২টি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। সেই সঙ্গে প্রস্তুত রাখা হয়েছে ৬৫৭টি আশ্রয় কেন্দ্র। ১০ হাজার সেচ্ছাসেবীকর্মীকে উপকূলীয় এলাকায় কাজ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মাইকিং করার সময় উপস্থিত ছিলেন যুব প্রধান আদিল হোসেন তপু, প্রশিক্ষণ বিভাগের প্রধান সাদ্দাম হোসেন প্রমুখ।