খবর ৭১ঃ বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রহুল কবির রিজভী বলেছেন, আমরা বিভিন্ন সূত্রে আরও জানতে পেরেছি-ডিএমপি থানার ওসিরা সীল মারার জন্য প্রাপ্ত তালিকাভুক্ত আওয়ামী কর্মীদের সাক্ষাৎকার নিচ্ছেন এবং নির্দেশনা দিচ্ছেন।
শনিবার সকালে রাজধানীর নয়াপল্টন দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলন তিনি তথ্য তুলে ধরেন। রিজভী রির্পোটে উল্লেখ করেন ১. অপেক্ষাকৃত যুবক বয়সের কর্মীরা সীল মারার দায়িত্বে থাকবেন। ২. ৫ জন করে কেন্দ্র ভিত্তিক সীল মারা গ্রুপ ঠিক করা হয়েছে। ৩. শুধু মাত্র দলনেতার কাছে মোবাইল থাকবে এবং ২৯ তারিখ রাতে নির্দিষ্ট নাম্বার ব্যতীত অন্য কোন কল রিসিভ করবে না। ৪. থানা থেকে দায়িত্বপ্রাপ্ত এস আই-এর নেতৃত্বে থাকবে এবং রাতে ৩০% ভোট সীল মারা হলে তারা কেন্দ্র থেকে চলে যাবে। ৫. রাত ও দিনের বেলা কেন্দ্রের বাহিরে পাহারা দেয়ার জন্য কর্মীদের দ্বারা পৃথক টিম গঠন করে দিয়েছে পুলিশ। ৬. সীল মারার সময় বাহিরে সর্তক অবস্থায় থাকবে বিভিন্ন বাহিনী। ৭. দিনের বেলায় আওয়ামী অন্য কর্মীরা লাইনে থাকবে, বার বার বিশৃঙ্খলা তৈরি করে আবার ঠিক করা হবে এবং ভোট প্রদানের গতি অনেক মন্থর করা হবে। ৮. পুলিশের মোবাইল টিম কর্তৃক বিরোধী দলের সমর্থিত এলাকার লোকদের আসার ক্ষেত্রে বাধার সৃষ্টি করবে। ৯. ডিএমপি’র উর্দ্ধতন পুলিশ কর্মকর্তা অধীনস্থ কর্মকর্তাদের এক বৈঠকে বলেন, যারা সরকারকে বিজয়ী করতে চান, তারা হাত তুলুন-এভাবে প্রতিশ্রুতি আদায় করা হচ্ছে অধঃস্তন কর্মকর্তাদের কাছ থেকে।