খবর৭১:। এই বৃহত্তর আন্দোলনের সূচনার এই জনসভায় ব্যাপক লোকসমাগম ঘটাতে চায় ঐক্যফ্রন্টের প্রধান শরীক বিএনপি।
কেন্দ্রীয় ও স্থানীয়ভাবে ব্যাপক প্রস্তুতিও নেয়া হয়েছে। সিলেটের আশেপাশের জেলাগুলোতেও ব্যাপক প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।
জনসভাকে কেন্দ্র করে সোমবার (২২ অক্টোবর) রাতে একটি বৈঠক করেছে দলটির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটি। বৈঠকে নেতারা ঐক্যফ্রন্টের জনসভা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
সমাবেশে ব্যপক লোকসমাগমের পরিকল্পনা নেন তারা। এর বাইরে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের জন্য গঠিত স্টিয়ারিং কমিটি, সমন্বয় কমিটি নিয়ে উপস্থিত নেতাদের অবহিত করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বুধবার (২৪ অক্টেবর) প্রথমে ওলিকুল শিরোমণি হযরত শাহজালাল (রহ.) ও হযরত শাহ পরানের মাজার জিয়ারত করবেন ড. কামাল ও ফখরুলের নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষনেতারা।
বিকেলে সিলেটের ঐতিহাসিক রেজিস্ট্রারি মাঠে জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন ঐক্যফ্রন্ট নেতা ও সংবিধান প্রণেতা ড. কামাল হোসেন। প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সভায় সভাপতিত্ব করবেন সিলেটের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী।
জনসভাকে কেন্দ্র করে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শাহজাহানের নেতৃত্বে দলের শীর্ষ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল এরই মধ্যে সিলেটে অবস্থান করছেন।
সোমবার জনসভা স্থলে মঞ্চ নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিকেলের মধ্যেই পুরোপুরি মঞ্চ নির্মাণ শেষ হবে । সমাবেশ ঘিরে স্থানীয় বিএনপির নেতা-কর্মীরা একাধিক বৈঠক করেছেন। আজ নগরীর কোর্ট পয়েন্ট থেকে লিফলেট বিতরণের মাধ্যমে প্রচারণা চালাবেন নেতা-কর্মীরা। এর আগে সোমবার দুপুর থেকে মাইকিংয়ের মাধ্যমে প্রচারণা শুরু হয় সিলেটজুড়ে।
খবর৭১/জি