খবর ৭১: ৩৩ মিনিটে আলবেসিলেস্তাদের ত্রাতা হয়ে আসেন তাদের অধিনায়ক। বক্সের বাইরে থেকে নেয়া ফ্রি কিকটা ওয়ালে লেগেও ঠিক বোকা বানিয়ে দেয় ক্লদিও ব্রাভোকে। উল্লাসে ফেটে পড়েন লিওনেল মেসি। দর্শকহীন নিল্টন সান্তোসেও উঠে আনন্দের জোয়ার।
গোলটা হতেই যেন মাঠে প্রাণ ফিরে পায় আর্জেন্টিনা। পরের মিনিটেই আবারো আক্রমণে উঠে তারা। কিন্তু বলটাকে লাইনে রাখতে পারেন নি লওতারো মার্টিনেজ। ১-০ তে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ্ব শেষ করে আকাশী-নীল শিবির।
ফিরে এসে আবারো আক্রমণ আর পাল্টা আক্রমণে শুরু হয় ম্যাচ। ৫০ মিনিটে চিলিয়ান ডিফেন্সে আটকা পড়েন মেসি। পরের মুহূর্তেই একই ভাগ্য বরণ করেন আরতুরো ভিদাল। কিন্তু ভিএআরের সাহায্য নিয়ে পেনাল্টি পেয়ে যায় লা রোজারা। সেখানে মঞ্চায়ন আরেক নাটকের। ভিদালের শট আটকে দেন মার্টিনেজ, কিন্তু হেড করে দ্বিতীয় চেষ্টায় দলকে সমতায় ফেরান ভার্গেস।
৮০ মিনিটে নিজের পায়ের জাদু দেখান মেসি। কিন্তু, সতীর্থদের মধ্যে ছিলোনা জয়ের কোন তাড়না। আবারো মিস গনজালেজের। ইনজুরি টাইমে আবারো এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ এসেছিলো আর্জেন্টাইনদের সামনে, কিন্তু চিলির ডিফেন্স অভেদ্য।
শেষ পর্যন্ত ড্র মেনে নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয় দুদলকে। আরও একবার লাল দুর্গের দুয়ার ভাঙতে ব্যর্থ আর্জেন্টিনা।