মিজানুর রহমান মিলন, সৈয়দপুর থেকেঃ কোরবানীর ঈদকে সামনে রেখে সৈয়দপুর উপজেলায় ৬ হাজার পশু প্রস্তুত রেখেছে খামার মালিক ও গৃহস্থরা। কোরবানীর বাজারে স্বাস্থ্যসম্মত মোটাতাজা গরু-ছাগলের চাহিদা থাকায় খামারীরা প্রাকৃতিক উপায়ে প্রস্তুত করেছেন মোটাতাজা গরু। ভালো দামের আশায় নিজেদের ও ব্যাংকের ঋণে সর্বোচ্চ বিনিয়োগ করে পশু বিক্রির অপেক্ষায় আছেন। খামারে খামারে এখন চলছে পশু পরিচর্যার ব্যস্ততা। খামারের বাইরেও গৃহহস্থরা লাভবান হতে ৪ হাজার গরু-ছাগল প্রতিপালন করছেন। ইতোমধ্যে কোরবানীর বাজারে পশু আসা শুরু হলেও বাজার জমতে আরও কয়েকদিন দেরী হবে বলে জানিয়েছেন খামারী ও গৃহস্থরা। এরই মধ্যে গরু ব্যবসায়ী ও বেপারীরা খামারে খামারে গিয়ে চাহিদামত গরু দরদাম করে কিনতে শুরু করেছেন। প্রতিদিনই ব্যাপারীরা প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে মোটাতাজা স্বাস্থ্যসম্মত গরু কিনতে খামারে ভীড় করছেন। সৈয়দপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের তথ্য মতে, উপজেলায় নিবন্ধিত মোট ২৭৮টি পশুর খামার রয়েছে। এসব খামারে ২ হাজার গরু-ছাগল প্রস্তুত করেছে খামারীরা। এর বাইরেও গ্রামাঞ্চলে গৃহস্থ পরিবারগুলো প্রস্তুত করেছে আরও ৩ হাজার গরু। এসব গরু-ছাগল মোটাতাজা করতে দেশীয় প্রাকৃতিক পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়েছে। কোরবানীর বাজারে দেশীয় পদ্ধতিতে লালন-পালন করা হৃষ্টপু