খবর ৭১ঃ অতিরিক্ত সময়ে জোড়া গোল পূর্ণ করে তিউনিশিয়ার বিপক্ষে ২-১ ব্যবধানে নিজ দলকে জিতালেন হ্যারি কেন। যদিও ম্যাচে বল দখল ও আক্রমণের পাল্লা তিউনিশিয়ার দিকেই বেশি ছিলো। তবে শেষ দিকে মনে হয়েছিল ড্রতেই শেষ হচ্ছে ম্যাচটি। কিন্তু সেটা আর হলো না। অতিরিক্ত সময়ে কিয়েরান ট্রিপ্পিয়ারের কর্ণার কিক থেকে বল পান হ্যারি মাগিরে। তিনি আলতো টোকা দিলে সেখান থেকে হেড করে নিজের জোড়া গোল পূর্ণ করতে কোনই সমস্যা হয়নি কেনের।
এদিন অবশ্য শুরুটা দুর্দান্তই করেছিল ইংল্যান্ড। ম্যাচের মাত্র ১২ মিনিটে এগিয়ে যায় ১৯৬৬ বিশ্বকাপের শিরোপাধারীরা। হ্যারি কেনের গোলে তিউনিশিয়ার বিপক্ষে ১-০ গোলে এগিয়ে যায় ইংল্যান্ড। জটলা থেকে জন স্টোন্সের হেড প্রথমে তিউনিশিয়া গোলরক্ষক মোয়েজ হাসেন বাধা দিলেও ধরে রাখতে পারেননি। ফিরতি শটে তিউনিশিয়ার জাল কাঁপান ইংলিশ অধিনায়ক কেন।
পরপর সমতায় ফিরতে মরিয়া হয়ে ওঠে তিউনিশিয়া। অবশ্য সফলও হয়েছে তারা। খেলার ৩৪ মিনিটের মাথায় বেন ইউসুফকে নিজেদের বক্সে ইংল্যান্ড ফুটবলার কাইলে ওয়াকার ফাউল করলে রেফারি পেনাল্টির বাঁশি বাজান। আর সেখান থেকে গোল করে তিউনিশিয়াকে ১-১ ব্যবধানের সমতায় ফেরান ফেরজানি সাসি।
বিরতির পর চলে পাল্টাপাল্টি আক্রমণ। এই সব আক্রমনে এগিয়ে ছিলো ইংলিশরা। কিন্তু তিউনিশিয়ার রক্ষণ কোনোভাবেই ভাঙতে পারছিলো না তারা। অবশেষে নির্ধারিত সময় শেষে রেফারি ৪ মিনিটে যোগ করলে প্রথম মিনিটেই কেনের হেড থেকে দুর্দান্ত জয়টি তুলে নেয় ইংল্যান্ড। কিয়েরান ট্রিপ্পিয়ারের কর্ণার কিক থেকে বল পান হ্যারি মাগিরে। তিনি আলতো টোকা দিলে সেখান থেকে হেডে গোল করতে সমস্যা হয়নি কেনের। এই সুবাদে ২-১ গোলে জিতেই মাঠ ছাড়ে ইংল্যান্ড।