খবর ৭১:
সাভারের আশুলিয়ায় চলন্ত বাসে তরুণী ধর্ষণ, ডাকাতি ও চালককে হত্যার ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত আসামি রুবেল পুলিশের ক্রসফায়ারে নিহত হয়েছেন।
রুবেল (২৫) টাঙ্গাইল জেলার ঘাটাইল থানার লক্ষ্মীন্দর গ্রামের লাল মিয়ার ছেলে।
শুক্রবার ভোরে ৪টার দিকে আশুলিয়ার টঙ্গাবাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ডিবি পুলিশের একজন উপপরিদর্শকসহ তিন কনস্টেবল আহত হন। ঘটনাস্থল থেকে গুলি ও আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয় বলেও জানিয়েছে পুলিশ।
গত ১৩ ফেব্রুয়ারি ভোরে টাঙ্গাইল থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা ইনসাফ পরিবহনের ‘ধলেশ্বরী’ বাসে (ঢাকা মেট্রো ব-১১-৬৪৪৬) তরুণী ধর্ষণ, ডাকাতি ও চালককে হত্যার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আশুলিয়া থানায় দায়ের হওয়া মামলাটি ঢাকা উত্তর ডিবি পুলিশ তদন্ত করছে।
আশুলিয়া সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খোরশেদ আলম জানান, টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর এলাকায় পৌঁছলে যাত্রীবেশে ১৩ ডাকাত বাসে ওঠে। বাসটি নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কে ওঠামাত্র ডাকাতরা লুটপাট শুরু করেন। এ সময় এক তরুণীকে ধর্ষণ করে ডাকাতরা।
এ সময় চালকের আসন থেকে নেমে এসে প্রতিবাদ জানালে ডাকাতদের উপর্যুপরি ছুরিকাঘাতে মারা যান বাসচালক শাহজাহান মিয়া। গুরুতর আহত হন হেলপার বাদশা মিয়া।
এ ঘটনায় চলতি মাসে আটক করা হয় ১২ জনকে। আদালতে দেয়া জবানবন্দির ভিত্তিতে মূলহোতা হিসেবে নাম উঠে আসে রুবেলের। রাতে তিনি আশুলিয়ার টঙ্গাবাড়িতে অবস্থান করছেন এমন তথ্যের ভিত্তিতে শুক্রবার ভোরে অভিযান চালায় গোয়েন্দা পুলিশ।
বর্তমানে এ মামলার ১২ আসামি জেলহাজতে আছেন। তবে ধর্ষণের শিকার তরুণীকে পুলিশ এখনও উদ্ধার করতে পারেনি।
আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক কালাম আজাদ জানান, পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে সহযোগীদের নিয়ে রুবেল পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে।
সাভার ঢাকা উত্তর ডিবি পুলিশের ওসি সাহেদ জানান, এ ঘটনায় একজন এসআইসহ তিন কনস্টেবল আহত হয়েছেন।
তিনি বলেন, দুপক্ষের গোলাগুলিতে গুরুতর আহত হন রুবেল। আশংকাজনক অবস্থায় তাকে সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। শুক্রবার সকালে তার লাশ সাভার স্বাস্থ্য কেন্দ্র থেকে প্রাথমিক সুরতহাল শেষে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. আমজাদ-উল হক জানান, ভোর ৪টার দিকে রুবেলকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়।
রুবেল (২৫) টাঙ্গাইল জেলার ঘাটাইল থানার লক্ষ্মীন্দর গ্রামের লাল মিয়ার ছেলে।
শুক্রবার ভোরে ৪টার দিকে আশুলিয়ার টঙ্গাবাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ডিবি পুলিশের একজন উপপরিদর্শকসহ তিন কনস্টেবল আহত হন। ঘটনাস্থল থেকে গুলি ও আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয় বলেও জানিয়েছে পুলিশ।
গত ১৩ ফেব্রুয়ারি ভোরে টাঙ্গাইল থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা ইনসাফ পরিবহনের ‘ধলেশ্বরী’ বাসে (ঢাকা মেট্রো ব-১১-৬৪৪৬) তরুণী ধর্ষণ, ডাকাতি ও চালককে হত্যার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আশুলিয়া থানায় দায়ের হওয়া মামলাটি ঢাকা উত্তর ডিবি পুলিশ তদন্ত করছে।
আশুলিয়া সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খোরশেদ আলম জানান, টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর এলাকায় পৌঁছলে যাত্রীবেশে ১৩ ডাকাত বাসে ওঠে। বাসটি
নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কে ওঠামাত্র ডাকাতরা লুটপাট শুরু করেন। এ সময় এক তরুণীকে ধর্ষণ করে ডাকাতরা।
এ সময় চালকের আসন থেকে নেমে এসে প্রতিবাদ জানালে ডাকাতদের উপর্যুপরি ছুরিকাঘাতে মারা যান বাসচালক শাহজাহান মিয়া। গুরুতর আহত হন হেলপার বাদশা মিয়া।
এ ঘটনায় চলতি মাসে আটক করা হয় ১২ জনকে। আদালতে দেয়া জবানবন্দির ভিত্তিতে মূলহোতা হিসেবে নাম উঠে আসে রুবেলের। রাতে তিনি আশুলিয়ার টঙ্গাবাড়িতে অবস্থান করছেন এমন তথ্যের ভিত্তিতে শুক্রবার ভোরে অভিযান চালায় গোয়েন্দা পুলিশ।
বর্তমানে এ মামলার ১২ আসামি জেলহাজতে আছেন। তবে ধর্ষণের শিকার তরুণীকে পুলিশ এখনও উদ্ধার করতে পারেনি।
আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক কালাম আজাদ জানান, পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে সহযোগীদের নিয়ে রুবেল পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে।
সাভার ঢাকা উত্তর ডিবি পুলিশের ওসি সাহেদ জানান, এ ঘটনায় একজন এসআইসহ তিন কনস্টেবল আহত হয়েছেন।
তিনি বলেন, দুপক্ষের গোলাগুলিতে গুরুতর আহত হন রুবেল। আশংকাজনক অবস্থায় তাকে সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। শুক্রবার সকালে তার লাশ সাভার স্বাস্থ্য কেন্দ্র থেকে প্রাথমিক সুরতহাল শেষে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. আমজাদ-উল হক জানান, ভোর ৪টার দিকে রুবেলকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়।