খবর৭১: দুই দশক ধরে তুরস্কের শাসন ক্ষমতায় এরদোগান। আগামী ১৪ মে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দেশটির প্রেসিডেন্ট ও পার্লামেন্ট নির্বাচন।
নানা কারণে আসন্ন এ নির্বাচনে এরদোগানের জয়-পরাজয় নিয়ে হচ্ছে বিভিন্ন আলোচনা। গত ফেব্রুয়ারিতে ভূমিকম্পের কারণে প্রাণ হারিয়েছে দেশটির প্রায় ৫০ হাজার মানুষ। আর সাম্প্রতিক মূল্যস্ফীতির কারণে অনেকটা নাজেহাল পরিস্থিতির মধ্যে রয়েছে দেশটি। খবর রয়টার্সের।
বিভিন্ন জরিপে দেখা গেছে, এরদোগানের প্রতিদ্বন্দ্বী কিরিচদারোগ্লু তার চেয়ে কোন অংশেই পিছিয়ে নেই।
বিরোধী নেতা কিরিচদারোগ্লুর ওপর নানা প্রকার দোষারোপ করছেন রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান। তিনি দাবি করেন, ভূমিকম্প থেকে নানা উপায়ে সুবিধা নিচ্ছে বিরোধী কিরিচদারোগ্লুর জোট। আর একের পর এক ক্ষতিগ্রস্ত স্থান পরিদর্শন করছে তার সরকার। সেইসঙ্গে দ্রুত পুন:নির্মাণ কর্মসূচিও শুরু করেছে।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- তুরস্ককে ঐক্যবদ্ধ করার কারিগর এরদোগান। গত বিশ বছরে দেশের নানা উন্নয়নে কাজ করে গেছে তার সরকার। এর মাধ্যমে তুরস্ককে বিশ্ব দরবারে অন্যতম একটি শক্তিশালী দেশ হিসেবে গড়ে তুলেছেন তিনি।
সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন লড়াই করে যাচ্ছে তুরস্কের নিরাপত্তা বাহিনী। সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলে এবং ইরাকে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে জঙ্গিগোষ্ঠী ও সন্ত্রাসীদের মোকাবিলা করছে তুর্কি বাহিনী।