সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি:
বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ডাঃ এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন,নাটক করার জন্য জাতীয়তা বাদী দলের নেতাকর্মীদের দুই মাস আগে থেকে গায়েবী মামলা দেওয়া শুরু হয়েছে ঢাকাসহ সারা দেশে। গ্রেফতার করার একটাই উদ্দেশ্য ছিল নির্বাচনী মাঠে কেউ থাকবে না তারা একাই মাঠে খেলবে এবং দিবা-রাত্রী তারা তাদের মত খেলেছে। নির্বাচন যত ঘনিয়ে এসেছিল
মামলার সংখ্যা বেড়েছে ও গ্রেফতারের সংখ্যাও বেড়েছে। ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনের নামে যে নাটক মঞ্চস্থ করা হয়েছে এটা ৩০ডিসেম্বর নির্বাচন না হয়ে ২৯ ডিসেম্বর সন্ধ্যার দিকে হয়েছে। নির্বাচন এখন ৮টা আর ৫টায় হয়না,নির্বাচন এখন আগের দিন শুরু হয়,এবং পরের দিন ১১টার মধ্যে শেষ ২টার মধ্যে ভোট গণনা ও শেষ হয়ে যায়। আর এখন ভোট গুনতে হয়না বসাইয়া দিলেই হয়। পুলিং এজেন্টদেরও প্রয়োজন হয় না।
শনিবার দুপুরে সুনামগঞ্জ শহরের স্থানীয় কমিউনিটি সেন্টারে সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি কলিম উদ্দিন আহমেদ মিলনের সভাপতিত্বে মামলা,কারাবন্দী ও হামলায় ক্ষতিগ্রস্থদের বিষয়ে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কেন্দ্রীয় বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ডাঃ এ জেড এম জাহিদ হোসেন এসব কথা বলেন।
সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নুরুলের পরিচালনায় মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন,বিএনপির চেয়ারর্পাসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা সাবেক হুইপ অ্যাডঃ ফজলুল হক আছপিয়া।
বক্তব্য রাখেন,সাবেক সাংসদ নজির হোসেন,কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য নাছির উদ্দিন চৌধুরী, মিজানুর রহমান চৌধুরী,দেওয়ান জয়নুল জাকেরীরসহ দলীয় নেতাকর্মীরা। মতবিনিময় সভার আয়োজন করে জেলা বিএনপি জেলা কমিটির সহ সভাপদি মল্লিক মইণ উদ্দিন সুহেল,আনছার উদ্দিন,আবুল কালাম আজাদ,কৃষকদলের সভাপতি আতম মিসবাহ,পৌর বিএনপির সভাপতি শেরেনূর আলীম,সভাপতি আকবর আলী,জেলা যুবদল সভাপতি আবুল মনসুর শওকত, সাধারণ সম্পাদক মামনুর রশিদ,স্বেচ্ছাসেবকদলেল সভাপতি মোঃ সামছুজ্জামান,সভাপতি ইকবাল হোসেন,সাধারণ সম্পাদক মনাজ্জির হোসেন,জেলা ছাত্রদলেল সভাপতি রায়হান উদ্দিন,সাধারণ সম্পাদক একে সোহাগ প্রমুখ।