খবর৭১ঃ
ইরানের নীতি পুলিশের হেফাজতে মারা যাওয়ার তিন সপ্তাহ পর শুক্রবার প্রকাশিত একটি সরকারি মেডি্যিাল রিপোর্টে বলা হয়,কুর্দি তরুণী মাহসা আমিনির মৃত্যু হাতাহাতি বা মারধরের কারণে নয়, বরং অসুস্থতার কারণে হয়েছিল। খবর এএফপির।
শুক্রবার সরকারি বার্তা সংস্থা আইআরএনএ জানিয়েছে, মাহসা আমিনির মৃত্যুর বিষয়ে একজন ইরানি করোনার জানিয়েছেন, তিনি মাথা ও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে আঘাতের কারণে মারা যাননি বরং সেরিব্রাল হাইপোক্সিয়ার কারণে একাধিক অর্গান ফেইলিওরের কারণে মারা গেছেন।
মাহসা আমিনির মৃত্যুর পর তার বাবা দাবি করেছিলেন, তিনি তার পায়ে আঘাত পেয়েছেন এবং আমিনির মৃত্যুর জন্য পুলিশ দায়ী।
করোনার রিপোর্টে বলা হয়েছে, তার মৃত্যু ‘মাথা ও অঙ্গে আঘাতের কারণে হয়নি।’
রিপোর্টে তিনি কোনো আঘাত পেয়েছেন কিনা তা বলা হয়নি। শুধু বলা হয়েছে, তিনি হেফাজতে থাকাকালীন ‘অন্তর্নিহিত রোগের’ কারণে পড়ে গিয়েছিলেন। ক্রিটিক্যাল সময়ের শুরুর দিকে অকার্যকর কার্ডিও-শ্বাসযন্ত্রের পুনরুত্থানের কারণে তিনি গুরুতর হাইপোক্সিয়ায় ভুগছিলেন এবং ফলস্বরূপ তার মস্তিষ্কের ক্ষতি হয়েছিল।