খবর৭১ঃ রাজধানীর সাড়ে চার শতাংশের বেশি বা প্রতি একশ বাড়ির মধ্যে চারটির বেশি বাড়িতে এডিস মশার লার্ভা মিলেছে। গত বছর এই হার ছিল তিন শতাংশ। অর্থাৎ তিনটি বাড়িতে লার্ভা মিলেছিল। মানুষের অসেচতনতার কারণে এক বছরের ব্যবধানে এডিসের লার্ভার হার বেড়েছে বলে মনে করছেন কীটতত্ত্ববীদরা। এখনই সচেতনতা না বাড়ালে আসছে বর্ষায় বাসা-বাড়িতে এডিসের বংশ বিস্তারের হার আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা।
গত ২৫ মার্চ থেকে ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর সিটি করপোরেশনের ৯৮টি ওয়ার্ডে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখা ম্যালেরিয়া নির্মূল ও এডিসবাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির আওতায় জরিপ চালাচ্ছে। শনিবার পর্যন্ত জরিপ করা হয়েছে ২ হাজার ৫২০টি বাড়ি। জরিপে ১১৪টি বাড়িতে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেছে, যা মোট বাড়ির ৪ দশমিক ৫২ শতাংশ।