বাগমারা(রাজশাহী)প্রতিনিধিঃ আসন্ন তৃতীয় ধাপের(ইউ.পি)নির্বাচন সামনে রেখে রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলায় ১২ই নভেম্বর শুক্রবার প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। প্রতীক বরাদ্দের পর শুরু হয়েছে মাইকিং ও পোস্টার লাগানোর হিড়িক। ছাপাখানাগুলোতেও ভিড় পড়ে গেছে।
মোহনপুর উপজেলার ৬টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন ২৮ নভেম্বর। উপজেলা নির্বাচন অফিস ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ১ নং ধুরইল ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে নৌকা প্রতীক পেয়েছেন আওয়ামীলীগের দেলোয়ার হোসেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজিম উদ্দিন পেয়েছেন আনারস।
২ নং ঘাসিগ্রাম ইউনিয়নে নৌকা প্রতীক পেয়েছেন আওয়ামীলীগের আজাহারুল ইসলাম বাবলু। আওয়ামীলীগের বিদ্রেহী স্বতন্ত্র প্রার্থী আফজাল হোসেন বকুল পেয়েছেন আনারস প্রতীক এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী তাজরুল হক দেওয়ান পেয়েছেন মোটরসাইকেল প্রতীক।
৩ নং রায়ঘাটী ইউনিয়নে নৌকা প্রতীক পেয়েছেন আওয়ামীলীগের বাবলু হোসেন। আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী সুরঞ্জিত কুমার সরকার চশমা ও আক্কাস আলী আনারস প্রতীক। স্বতন্ত্র প্রার্থী রুস্তম আলী পেয়েছেন ঘোড়া প্রতীক।
৪ নং বাকশিমইল ইউনিয়নে নৌকা প্রতীক পেয়েছেন আওয়ামীলীগের অধ্যাপক আবদুল মান্নান। আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী আল মোমিন শাহ গাবরু পেয়েছেন আনারস প্রতীক।
৫ নং মৌগাছি ইউনিয়নে নৌকা প্রতীক পেয়েছেন আওয়ামীলীগের আল আমিন বিশ্বাস। স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল হোসেন খান চশমা এবং জাতীয় পার্টি সমর্থক হারেস আলী পেয়েছেন লাঙল প্রতীক।
৬ নং জাহানাবাদ ইউনিয়নে নৌকা প্রতীক প্রতীক পেয়েছেন আওয়ামীলীগের হজরত আলী। আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল লতিফ পেয়েছেন ঘোড়া, স্বতন্ত্র প্রার্থী এমাজ উদ্দিন খান আনারস, এসএম মতিউন রহমান চশমা ও স্বতন্ত্র প্রার্থী সাহাবুদ্দিন মোটরসাইকেল প্রতীক। জাতীয় পার্টি সমর্থক স্বতন্ত্র প্রার্থী দেলোয়ার হোসেন পেয়েছেন লাঙল প্রতীক।