খবর৭১ঃ
এশিয়া মহাদেশের একটি প্রজাতন্ত্রী রাষ্ট্র আজারবাইজান। কৃষ্ণসাগর ও কাস্পিয়ান সাগরের মধ্যবর্তী স্থলযোটক দক্ষিণ ককেশাস অঞ্চলের সচচেয়ে পূর্বের রাষ্ট্র এই আজারবাইজান। আয়তন ও জনসংখ্যার দিক থেকে ককেশীয় অঞ্চলের রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে বৃহত্তম দেশ। কাস্পিয়ান সাগর এলাকার অন্যতম প্রধান জ্বালানি উত্পাদনকারী দেশ আজারবাইজান। এসব কিছুর বাইরে আজারবাইজনের একটি স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য হলো আজারবাইজানে চার হাজার বছর ধরে নিরবচ্ছিন্নভাবে চলছে আগুন। মুষুলধারে বৃষ্টি, তুষারঝড় কিংবা বাতাস কোন কিছুতেই নেবে না সেই আগুন। আজারবাইজনের অ্যাবশেরন উপদ্বীপের একটি জায়গায় দশ মিটার জায়গাজুড়ে অবিরামভাবে চলছে এই আগুন।
এ জায়গা ছাড়াও দেশটির অনেক জায়গায় এভাবে আগুন জ্বলছে। আর এভাবেই ‘আগুনের ভূমি’ হয়ে উঠেছে আজারবাইজান। সিএনএনের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে সেই গল্প।
আয়তন ও জনসংখ্যার দিক থেকে ককেশীয় অঞ্চলের রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে বৃহত্তম দেশ। কাসপিয়ান সাগর এলাকার অন্যতম প্রধান জ্বালানি উৎপাদনকারী দেশ আজারবাইজান।
এসব কিছুর বাইরে আজারবাইজানের একটি স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য হল আজারবাইজানে চার হাজার বছর ধরে নিরবচ্ছিন্নভাবে চলছে আগুন। মুষলধারে বৃষ্টি, তুষারঝড় কিংবা বাতাস- কোনোকিছুতেই নেবে না সেই আগুন।
আজারবাইজানের অ্যাবশেরন উপদ্বীপের একটি জায়গায় দশ মিটার জায়গাজুড়ে অবিরাম জ্বলছে এ আগুন। মূলত প্রাকৃতিক গ্যাস এবং তেলসমৃদ্ধ দেশটির অনেক স্থানেই এ ধরনের আগুনের দেখা মেলে।
এই জ্বলন্ত আগুনের অভিজ্ঞতা লাভের জন্য হাজার বছর ধরে দুঃসাহসিক পর্যটকরা ভ্রমণের জন্য বেছে নিচ্ছেন আজারবাইজানকে। ভেনিস দেশীয় এক পর্যটক সতেরো শতকে বেড়াতে গিয়ে লিখেছিলেন আজারবাইজানের জ্বলন্ত আগুন নিয়ে।